আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধু সেতুতে একদিনে টোল আদায় ২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি

Image

কোরবানির ঈদের দিন যত ঘনিয়ে আসছে ততই ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহন চলাচলের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তারমধ্যে পশু ও পণ্যবাহী পরিবহন বেশি চলাচল করতে দেখা গেছে। কোথাও কোথাও যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে। এদিকে, উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু ওপর দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ হাজার ৪০১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৬৮ লাখ ২০ হাজার ২৫০ টাকা। বুধবার (১২ জুন) সকালে বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গত সোমবার রাত ১২টা থেকে ১০ জুন মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ হাজার ৪০১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৬৮ লাখ ২০ হাজার ২৫০ টাকা।

তারমধ্যে টাঙ্গাইলের সেতু পূর্বে ১৪ হাজার ২৮০টি যানবাহন পারাপার হয়েছে, এর বিপরীত টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৭৪ হাজার ৩০০ টাকা এবং সিরাজগঞ্জের সেতু পশ্চিমে ১৪ হাজার ১২১ টি যানবাহন পারাপার হয়েছে, এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৩৪ লাখ ৪৫ হাজার ৯৫০ টাকা।

গত মঙ্গলবার ১১ জুন বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ২৪ ঘণ্টায় ছোট-বড় সব মিলিয়ে ২৫ হাজার ৯২৩টি যানবাহন পারাপার হয়। এতে ২ কোটি ৪৮ লাখ ৮৭ হাজার ১০০ টাকা টোল আদায় হয়েছিল।


আরও খবর



আনার হত্যা: সীতাকুণ্ড পাতাল মন্দিরে ২৩ দিন আত্মগোপনে ছিল ফয়সাল-মোস্তাফিজ

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যার ঘটনায় অন্যতম দুই পলাতক আসামি ফয়সাল ও মোস্তাফিজকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত খাগড়াছড়ির পাতাল কালী মন্দিরের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

ডিবি জানায়, নাম-পরিচয় গোপন করে খাগড়াছড়ির পাতাল কালীমন্দির এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে লুকিয়ে ছিলেন গ্রেপ্তার ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। তারা পলাশ রায় ও শিমুল রায় নাম ধারণ করেছিলেন। সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে তারা ২৩ দিন ওই কালী মন্দিরে ছিলেন। 

গ্রেপ্তারের পর খাগড়াছড়ি থেকে দুই আসামিকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় আনা হয়। রাজধানীর পূর্বাচলে হেলিকপ্টারে নেমে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার খবর পাওয়া যায়, খাগড়াছড়ির দুর্গম পাহাড়ে লুকিয়ে রয়েছেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। খবর পেয়ে ডিবির একটি টিম আগেই পাহাড়ে গিয়ে অভিযান শুরু করে। পরে আজ আমরা গিয়ে হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালাই। অজ্ঞান করার জন্য সংসদ সদস্য আনারের নাকে ক্লোরোফরম দেন ফয়সাল। আর মোস্তাফিজ আনারকে উলঙ্গ করে চেয়ারে বেঁধে রাখেন। শিমুল ভূঁইয়ার মূল দুই সহযোগী ছিলেন আজ গ্রেপ্তার ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। 

ডিবিপ্রধান আরও বলেন, খাগড়াছড়ির পাতাল কালী মন্দির এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বী সেজে পলাশ রায় ও শিমুল রায় নাম ধারণ করেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। নাম-পরিচয় গোপন করে ছদ্মবেশে সেই কালী মন্দিরেই থাকতেন দুজন। তারা ২৩ দিন ওই কালী মন্দিরে ছিলেন। আনারকে হত্যার পর ১৯ মে ফয়সাল ও মোস্তাফিজ দেশে ফেরেন।

১৯ মে রাতে আক্তারুজ্জামান শাহীনের সঙ্গে কথা বলেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। এরপর শাহীন তাদের মাত্র ৩০ হাজার টাকা দেন। এরপর তারা দুর্গম পাহাড়ের ওই কালী মন্দিরে চলে যান। তাদের দুজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে আরও তথ্য-উপাত্ত বের করা হবে বলেও জানান হারুন অর রশীদ। 

হারুন বলেন, কলকাতার যে ফ্ল্যাটে এমপি আনারকে হত্যা করা হয়, সেই কিলিং মিশনে ছিলেন সাতজন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত শিমুল ভূঁইয়ার পর দ্বিতীয় ও তৃতীয় হলেন ফয়সাল ও মোস্তাফিজ। হত্যাকাণ্ডে মূল পরিকল্পনাকারী আক্তারুজ্জামান শাহীনকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা এখন আমাদের মূল কাজ। এ ছাড়া এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেককে আমরা আইনের আওতায় আনব। বাংলাদেশ, ভারত ও নেপাল মিলিয়ে মোট নয়জন গ্রেপ্তার হলেন হত্যার ঘটনায়। 

আনার হত্যার ঘটনায় ডিবির ওপর কোনো চাপ আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, না, এ পর্যন্ত কোনো চাপ নেই। যাদের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে, শুধু তাদেরই আমরা আইনের আওতায় আনছি। কোনো নির্দোষ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হবে না। আবার কোনো দোষী ব্যক্তিকে কেউ চাপ দিয়ে ছাড়াতে পারবে না।


আরও খবর



মাছ ব্যবসায়ীদের ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ, ঢাকায় গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের সদরঘাট এলাকায় এন এন ফিশ প্রতিষ্ঠানের মালিক ইসমাইল মৎস্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাছ কিনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করেন। নোমান ও সাগর কমিশনে তার ব্যবসার দেখাশোনা করতেন।

বিভিন্ন ব্যবসায়ীর প্রায় তিন কোটি টাকা আত্মসাৎ করে পালাচ্ছিলেন চট্টগ্রামের মাছ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন (৩৯)। তিনি চট্টগ্রামের সদরঘাট স্ট্যান্ড রোডের এন এন ফিশ প্রতিষ্ঠানের স্বত্ত্বাধিকারী।

রাজধানীর হযরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শুক্রবার (২১ জুন) দুপুরে তাকে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন শাখা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদরঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) অর্ণব বড়ুয়া।

তিনি বলেন, এন এন ফিশ প্রতিষ্ঠানের মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন (৩৯) বিভিন্ন মাছ ব্যবসায়য়ীদের কাছ থেকে প্রায় তিন কোটি টাকা নিয়ে দুবাই পালিয়ে যাচ্ছিলেন। গত ২ ফেব্রুয়ারি মোহাম্মদ হাবিব নামে এক মাছ ব্যবসায়ি তিন কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগ তুলে তিনজনের বিরুদ্ধে সদরঘাট থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। আমরা তাকে গ্রেপ্তারের জন্য ইমিগ্রেশনে আবেদন করেছিলাম।

সদরঘাট থানার পরিদর্শক (ওসি) ফেরদৌস জাহান জানান, মাছ ব্যবসায়ী হাবিবের দায়ের করা মামলায় গত ৯ মে ভোরে কর্ণফুলী উপজেলার চরপাথরঘাটা এলাকা থেকে ইসমাইলের কর্মচারী আল আমিন প্রকাশ নোমান (৩৯) ও ম্যানেজার কাউছার আহাম্মদ সাগরকে (৩৫) গ্রেপ্তার করা হয়। প্রধান আসামি ইসমাইল এতোদিন পলাতক ছিলেন। ঢাকা বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে ইসমাইল কয়েক দফায় হাবিবের কাছ থেকে ৮০ লাখ টাকার সামুদ্রিক মাছ কেনেন। এর মধ্যে দুই দফায় ৩০ লাখ টাকা পরিশোধ করেন। বাকি ৫০ লাখ টাকা গত ১৯ ফেব্রুয়ারি পরিশোধ করার কথা ছিল। ওই দিন হাবিবের ম্যানেজার সাদ্দামকে টাকার জন্য পাঠালে ইসমাইলের প্রতিষ্ঠান এন এন ফিশের অফিস তালাবদ্ধ দেখতে পান। মুঠোফোনও বন্ধ করে দেন ইসমাইল। এরপর থেকে তার আর খোঁজ মেলেনি।

সর্বশেষ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন মাছ ব্যবসায়িদের কাছ থেকে প্রায় তিন কোটি টাকার মাছ কেনেন ইসমাইল। এরপর থেকে তিনি পলাতক আছেন। পরে ব্যবসায়ীরা নোমান ও সাগরের কাছে পাওনা টাকা চাইতে গেলে তারাও টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানান। ওই মাসেই ইসমাইলকে প্রধান আসামি করে সদরঘাট থানায় একটি মামলা করা হয়।


আরও খবর



প্রিমিয়ার ব্যাংকের চার কর্মকর্তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

তিন হাজার কোটি টাকা ভুয়া ঋণ মঞ্জুরের অভিযোগে প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদ হাসান মল্লিকসহ চার কর্মকর্তাকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

দুদকের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রবিবার ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশালজজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন।

এ তথ্য নিশ্চিত করেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।

অপর তিন কর্মকর্তারা হলেন ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মুশফিকুল আলম, নারায়ণগঞ্জ শাখার ফরেন এক্সচেঞ্জ ইনচার্জ দীপক কুমার দেবনাথ ও ক্রেডিট ইনচার্জ মুহাম্মদ মেহেদী হাসান সরকার।

অভিযোগ থেকে জানা যায়, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া চার কর্মকর্তাসহ অন্যদের বিরুদ্ধে যোগসাজসে ব্যাক টু ব্যাক এলসি সুবিধার আড়ালে জাল-জালিয়াতি, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৪৩টি সন্দেহভাজন তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা ভুয়া ঋণ মঞ্জুরপূর্বক আত্মসাতসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সম্পৃক্ত ধারায় অপরাধ করার অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অভিযোগ-সংশ্লিষ্ট চার ব্যক্তি অর্থ পাচার ও দেশত্যাগের পরিকল্পনা করছেন। এ কারণে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আবেদন করেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান। পরে আদালত তাদের দেশত্যাগের নিধেষাজ্ঞা জারি করেন।


আরও খবর



গাজা নিয়ে ‘রাজনৈতিক স্লোগান’ না দিতে হজযাত্রীদের সতর্ক করলো সৌদি আরব

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পবিত্র নগরী মক্কায় হজ পালনের উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ১২ লাখ মুসলিম সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। তবে হজ পালনের স্থানে রাজনৈতিক স্লোগানের কোনো জায়গা নেই বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের হজ মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে দেশটির হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী তাওফিক আল রাহবিয়ার কাছে রাজনৈতিক এবং সাম্প্রদায়িক স্লোগানের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়। জবাবে তিনি বলেন, হজ হলো একটি ইবাদত, এটি কোনো রাজনৈতিক স্লোগানের স্থান নয়। যদি কেউ রাজনৈতিক স্লোগান দেন তাহলে অতীতে ন্যায় তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।

বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের সুপ্রিম কোর্ট জানায়, ১৪ জুন থেকে হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে এবং ১৬ জুন পবিত্র কুরবানি অনুষ্ঠিত হবে।

হজ ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ। আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান ও শারীরিকভাবে সুস্থ প্রত্যেক নারী ও পুরুষের ওপর হজ পালন করা ফরজ। এসব ব্যক্তির জীবনে একবার হজ পালনের বিধান রয়েছে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলিমরা এর প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। কিন্তু সৌদি আরবে এ নিয়ে কোনো উচ্চ বাচ্য হয়নি। কারণ দেশটিতে বিক্ষোভ করা অপরাধ। এছাড়া মত প্রকাশের স্বাধীনতাও এখানে খর্ব করে রাখা হয়েছে। ফলে হজকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে পালে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যার প্রেক্ষিতে এমন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরু হলে সৌদি সরকারের নিযুক্ত ইমামরা প্রতি শুক্রবার গাজাবাসীদের জন্য দোয়া করছেন। কিন্তু পবিত্র হজকে কেন্দ্র করে একে নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়েছে।

১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর সৌদি আরব একে স্বীকৃতি দেয়নি। তবে পার্শ্ববর্তী দেশ বাহরাইন এবং আরব আমিরাত সাম্প্রতিক সময়ে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করেছে।

অন্যদিকে, গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত প্রায় ৩৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এ হামলার পর থেকেই সৌদি ইসরায়েলের কঠোর সমালোচনা করে আসছে। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, গাজার সঙ্গে যুদ্ধবিরতি এবং ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে না।


আরও খবর



চা শ্রমিকরা আর ভাসমান থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চা শ্রমিকরা আর ভাসমান থাকবে না। তাদের যা প্রয়োজন সবই করবে সরকার।

মঙ্গলবার (৪ জুন) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে চা দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, চা শ্রমিকদের ভাগ্য পরিবর্তনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কাজ করেছিলেন। চা শিল্পের গবেষণার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। চা শ্রমিকরা ভাসমান অবস্থায় আছে। তাদের আর ভাসমান থাকতে হবে না। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আলাদা ফান্ড আছে, সেখান থেকে তাদের জন্য ফান্ড দেওয়া হবে।

সরকারপ্রধান বলেন, পঞ্চগড়ে আঙ্গিনায়ও চা হচ্ছে, তারা তরকারিও ফলায়, চায়ের গাছও লাগায়। চা আমাদের অর্থকরী ফসল হচ্ছে। যেটা দেশের মানুষের আর্থিক সচ্ছলতা এনে দিতে সহায়তা করছে। চায়ের চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

অনুষ্ঠানে চা শিল্পে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ৮টি ক্যাটেগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার পেয়েছে ৮টি কোম্পানি ও ব্যক্তি।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি টিপু মুনশি, বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।


আরও খবর