আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

দেশীয় পশু দিয়েই কোরবানি হবে: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
সাভার প্রতিনিধি

Image

সাভারে অবস্থিত বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের বার্ষিক গবেষণা পরিকল্পনা কর্মশালা -২০২৪ এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, এবার দেশীয় পশু দিয়ে কোরবানি হবে বাংলাদেশে। এসময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান এমপি আরো বলেন, লক্ষ্যমাত্রা থেকে অধিক প্রস্তুতি আছে আমাদের চোরা চালানের মাধ্যমে যারা দেশে পশু আনছে তারা অবৈধ বলে বিবেচিত হবে।

রোববার (০৯ জুন) দুপুরে বিএলআরআই সম্মেলন কক্ষে (৪র্থ তলা) বার্ষিক গবেষণা পরিকল্পনা কর্মশালা শুরু হয়ে বিকেলে শেষ হয়। কর্মশালায় বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সচিব, জনাব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর।

এসময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, রাতের অন্ধকারে অনেক কিছুই দেশে ঢুকে, সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী তাদের চেষ্টা তারা করছেন।  রাষ্ট্র কোনোভাবেই কোরবানির জন্য কাউকে পশু আমদানি করার বৈধতা দেয়নি। চোরাচালানের মাধ্যমে যারা দেশে পশু আনছে তারা অবৈধ বলে বিবেচিত হবে। দেশে কোরবানিতে পশুর চাহিদা আছে ১ কোটি ৭ লক্ষ যেখানে আমাদের প্রস্তুতি আছে ১ কোটি ৩০ লক্ষ পশু, যা চাহিদা অনুযায়ী অনেক বেশি।

মন্ত্রী কর্মশালায় বক্তব্যে আরো বলেন বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এর বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাগণ দেশের সম্পদ, তাদের গবেষণার কারণে দেশের প্রান্তিক খামারি ও কৃষি খাতের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।

বিশেষ অতিথি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সচিব,  জনাব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের এই দুর্যোগ মুহূর্তে প্রাণিসম্পদ রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রাণি গবেষণা ইনস্টিটিউট। আমাদের ইতিমধ্যে রয়েছে ৩টি জাতীয় স্বীকৃত গবেষণাগার, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জার জন্য BSLII+ জাতীয় রেফারেন্স ল্যাবরেটরি, পিপিআর-এর জন্য সার্ক রিজিওনাল ডায়াগনস্টিক ল্যাবরেটরি, অ্যান্টি-মাইক্রোবিইয়াল রেজিস্ট্যান্স গবেষণার জন্য ন্যাশনাল রেফারেন্স গবেষণাগার রয়েছে।

অনুষ্ঠানের সভাপতি বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের বিএলআরআই এর উল্লেখযোগ্য অর্জন রয়েছে, এর মধ্যে গরু হৃষ্টপুষ্টকরণ প্যাকেজ, ইউরিয়া-মলাসেস স্ট্র (ইউএমএস), ঘাস সংরক্ষণে সাইলেজ প্রযুক্তি, উচ্চ ফলনশীল ঘাসের জাত বিএলআরআই নেপিয়ার- ১, ২, ৩ ও ৪ উদ্ভাবন, পিপিআর ভ্যাকসিন সিড, গোটপক্স ভ্যাকসিন সিড, বিএলআরআই এফএমডি ট্রাইভ্যালেন্ট ভ্যাকসিন সিড (ও, এ, এশিয়া-১), শুভ্রা ও স্বর্ণা (লেয়ার স্ট্রেইন), ছাগল ও গরু হৃষ্টপুষ্টকরণের জন্য পিলেট ও TMR তৈরি, এফএমডি এবং পিপিআর নিয়ন্ত্রণ মডেল ইত্যাদি কৃষক পর্যায়ে বেশ জনপ্রিয় এবং মাংস, দুধ এবং ডিম উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

কর্মশালায় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন প্রজেক্ট প্রধানগণ ও উর্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাবৃন্দ।


আরও খবর



বিশ্ব নেতাদের সামনে গাজা ইস্যুতে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গতবছরের অক্টোবরে শুরু হওয়া হামাস-ইসরাইলের যুদ্ধের পর থেকে খুব কম সময়েই কথা বলেছেন সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। তার নিরবতা নিয়ে মুসলিম দেশগুলোতে চলে নানা আলোচনা সমালোচনা। এবার ফিলিস্তিনের বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইসলামিক রিপাবলিক নিউজ এজেন্সির (ইরনা) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোহাম্মদ বিন সালমান গাজা উপত্যকায় ইহুদিদের আগ্রাসন বন্ধ করতে এবং ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

সৌদির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ-এর বরাত দিয়ে ইরনা জানায়, সোমবার মিনা প্রাসাদে রাষ্ট্রীয় অতিথি বিভিন্ন  ইসলামি দেশের রাজনৈতিক নেতা ও প্রতিনিধি দলের প্রধানদের বার্ষিক হজ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিন সালমান এই আহ্বান জানান।

এ সময় সৌদি ক্রাউন প্রিন্স গাজা উপত্যকায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদের সাম্প্রতিক রেজুলেশনগুলো বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন।


আরও খবর



বেনজীরকে দেশে ফিরে আসতেই হবে: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিদেশে থাকলেও সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিচার চলবে, দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে দেশে ফিরতেই হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নাই যেখানে দুর্নীতি হচ্ছে না। এটা কোথাও হয় না এটা কেউ দাবি করতে পারবে না।

রবিবার (২ জুন) দুপুরে ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে ডাকা এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিদেশে যাক আর যেখানেই থাকুক, আইন নিজস্ব গতিতে চলবে। তাই বিচার হবেই, একদিন না একদিন বেনজীরকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। এ বিষয়ে সরকার কোন ছাড় দিবে না।’

বেনজীর ইস্যুতে কারো কোনো ব্যর্থতা থাকলে, গাফিলতি থাকলে সেটিরও বিচার হবে বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোন প্রকার দুর্নীতি করেন বা প্রশ্রয় দেন, এমন অভিযোগ তার বিরুদ্ধে দেশে বিদেশে কেউ দিতে পারেনি। তিনি একজন সৎ রাজনীতিবিদ এটা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তার মূলে তিনি অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং সৎ জীবন যাপন করেন।

বিএনপির সমালোচনা করে কাদের বলেন, এ দেশে দুর্নীতি বিএনপির আমল থেকে শুরু হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় আসলেই নেতাকর্মীরা দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ পথে টাকা উপার্জনে মেতে উঠে। দেশে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত সত্য, বিএনপি ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর তারেক রহমানের দুর্নীতি ও অর্থপাচার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছিলো।

তারেক রহমান অবৈধ উপায়ে উপার্জিত অর্থ দেশের বাইরে পাচার করতেন। যার মধ্য দিয়ে তিনি বাইরে অঢেল সম্পত্তির মালিক। আদালত থেকে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে এখন লন্ডনে বসে বিলাসী জীবন যাপন করছেন।


আরও খবর



এস কে সিনহা ও তার ভাইয়ের মামলায় প্রতিবেদন ২ সেপ্টেম্বর

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে তিন তলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (এসকে সিনহা) ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে দুদকের মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ২ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত। বুধবার (২৬ জুন) ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আসসামস জগলুল হোসেন প্রতিবেদন দাখিলের এদিন ধার্য করেন।

আজ এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত সংস্থা দুদক প্রতিবেদন দাখিল না করায় প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এদিন ঠিক করেন আদালত।

২০২১ সালের ১০ অক্টোবর দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) মামলাটি করেন। মামলায় ৭ কোটি ১৪ লাখ ৫ হাজার ৮৬৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ভাইয়ের নামে অবৈধভাবে বরাদ্দ নেওয়া পূর্বাচলের প্লটটি এসকে সিনহা ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে পূর্বাচল থেকে উত্তরার সেক্টর-৪ এ স্থানান্তর করেন। পরবর্তীতে রাজউক থেকে অনুমোদনও করান। আর প্লটের যাবতীয় অর্থ মোট ৭৫ লাখ টাকা নিজেই পরিশোধ করেন। পরে ওই প্লটে নয় তলা ভবন নির্মাণ করেন।

দুদকের অনুসন্ধানকালে প্রকৌশলীর প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, উত্তরা আবাসিক এলাকায় ভবনের নির্মাণে ব্যয় হয় ৬ কোটি ৩১ লাখ ৫ হাজার ৮৬৫ টাকা। এছাড়া প্লটের মূল্য হিসেবে রাজউকে পরিশোধ করা হয় ৭৫ লাখ টাকা। 

মামলার এজাহারে বলা হয়, এসকে সিনহা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভাই ও নিজের আত্মীয়ের নামে-বেনামে সম্পদ অর্জন করেছেন, যার কোনো বৈধ উৎস নেই বা তার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৯ নভেম্বর চার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় পৃথক দুই ধারায় এসকে সিনহাকে ১১ বছর কারাদণ্ড দেন ঢাকার একটি আদালত।


আরও খবর



ঝালকাঠিতে জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

প্রকাশিত:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঝালকাঠি প্রতিনিধি

Image

ঝালকাঠিতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে মো. মাহফুজ (২০) নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। নিহত মাহফুজ হাওলাদার পৌর এলাকার বিকনা গ্রামের ষ্টেডিয়াম এলাকার আমির হাওলাদারের ছেলে। সে পেশায় ইজিবাইক চালক।

হত্যাকাণ্ডের এই ঘটনা গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম।

হামলায় গুরুতর আহত হয়েছে নিহতের মা মুক্তা বেগম এবং বাবা আমির হাওলাদার। রক্তাক্ত জখম হওয়া আমির ও মুক্তা দম্পত্তিকে ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসা দিতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ তথ্য জানিয়েছেন ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. মেহেদী হাসান সানি।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্র জানায়, আমির হোসেনের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলছিলো তারই চাচাতো ভাই কবির হাওলাদারের সাথে। গত কদিন পূর্বে আমিরকে মারধর করেছে ভাই কবির। ঐ সময় বাবা আমিরকে মারধরের প্রতিবাদ করে ছেলে মাহফুজ। ঐ ঘটনায় চাচা কবিরের সাথে তর্ক হয় মাহফুজের। সেদিন চাচা কবির হাসপাতালে গিয়ে ভর্তি হয়ে গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করে বলে ছিলো মাহফুজ তাকে মেরেছে। সেই ঘটনার এক সপ্তাহ যেতে না যেতেই হাসপাতাল থেকে ফিরে শনিবার ১ জুন সকাল ১১ টায় কবির তার চার সন্তান, মেয়ে, জামাতা এবং নাতীকে নিয়ে হামলা চালায় আমিরের উপর। আমিরকে মারধরের এক পর্যায়ে স্বামী এবং বাবাকে বাঁচাতে আসে আমিরের ছেলে মাহফুজ এবং স্ত্রী মুক্তা বেগম। তাদেরকেও কুপিয়ে জখম করে হামলাকারীরা। এতে মাহফুজ ঘটনাস্থলেই মারা যায়। গুরুতর আহত হয় মুক্তা ও আমির।

আহতরা জানায় কবির হাওলাদার তার সন্তানসহ স্বজনদের নিয়ে লাঠিসোটা এবং দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালায়।

ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধার করে প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়না তদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পরপরই হামলাকারী হাসানকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

ওসি আরো জানান, এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দেয়ার প্রস্তুতি চলছে। ঘটনায় জড়িত অন্যদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।


আরও খবর



বাজেট: ২৪ ক্যারেটের সোনা আনলেই কর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বাজেটে ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। যেখানে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণালঙ্কার আনার সুযোগ বন্ধ হতে পারে। ২২ ক্যারেট বা তার নিচের ক্যারেটের স্বর্ণালঙ্কার ১০০ গ্রাম আনা যাবে।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রস্তাবিত এ বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে এ বাজেট মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হয়, পরে ওই প্রস্তাবে সই করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী, আসন্ন বাজেটে ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। যেমন ২৪ ক্যারেট স্বর্ণালঙ্কার আনা যাবে না। ২২ ক্যারেট বা তার নিচের ক্যারেটের স্বর্ণালঙ্কার ১০০ গ্রাম আনা যাবে। ১২ বছরের কম বয়সীরা ব্যাগেজ সুবিধায় স্বর্ণালঙ্কার, স্বর্ণবার, মদ-সিগারেট আনতে পারবে না। অন্যদিকে যাত্রীর সঙ্গে আনা হয়নি এমন ব্যাগেজ (ইউ-ব্যাগেজ) শুল্কছাড় সুবিধা পাবে না। এ ধরনের ব্যাগেজে আনা পণ্যভেদে শুল্ককর পরিশোধ করতে হবে।


আরও খবর