আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

জুড়ীতে ভয়াবহ বন্যা, আশ্রয়কেন্দ্রে ভিড় বাড়ছে

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

টানা বর্ষণ ও ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। ঢলের পানিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় জুড়ী শহরসহ উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ইতোমধ্যে ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন।

ঢলের পানিতে প্লাবিত হয়েছে বেশ কিছু এলাকার সড়ক। সেই সঙ্গে তলিয়ে গেছে বিভিন্ন এলাকার ঘরবাড়ি ও দোকানপাট। বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উপজেলার জায়ফরনগর ও পশ্চিমজুড়ী ইউনিয়ন।

ঢলের পানি উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে প্রবেশ করায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ওই অঞ্চলের মানুষজন। অনেকেই তাদের বাড়ি ঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা উঁচু এলাকায় আত্মীয় স্বজনদের বাসায় ছুটছেন। নিম্নাঞ্চলের মানুষদের অনেকেই জানিয়েছেন, ঢলের পানিতে তাদের ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। এখন নিরুপায় হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন।

জুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লুসিকান্ত হাজং জানান, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সকল ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়কমন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্য মো. শাহাব উদ্দিন (এমপি) জায়ফরনগর ও পশ্চিমজুড়ী ইউনিয়নের বন্যা কবলিত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি জুড়ী মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্র ও মক্তদীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া পরিবারের খোঁজখবর নেন। তাদের মধ্যে খাবার ও ত্রাণ বিতরণ করেন।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান আজ বুধবার সকালে জানান, বন্যায় ইতিমধ্যে উপজেলার ৬৫ টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় জুড়ীতে ১৪টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত ৬০টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে।


আরও খবর



বন্ধ ক্যাম্পাসে চলছে গাছ কাটার মহোৎসব

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে গ্রীষ্মকালীন ও ঈদের ছুটি। বন্ধ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে গাছ কাটার মহোৎসবে মেতেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

রোববার (২ জুন) সকাল আটটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা এক্সটেনশন ও নতুন প্রশাসনিক ভবনের পাশে কাটা হয় প্রায় দুই শতাধিক গাছ। এই দুই ভবন নির্মাণে আরো চার শতাধিক গাছ কাটা হবে বলে জানা গেছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, চারুকলা অনুষদের ভবন নির্মাণের জন্য সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের আল বেরুনী হলের এক্সটেনশন অংশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় চারুকলা বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। তাদের সহায়তায় ও প্রত্যক্ষ উপস্থিতিতে অন্দোলনের মুখে বন্ধ থাকা চারুকলা অনুষদের ভবন নির্মাণের জন্য প্রায় শতাধিক গাছ কেটে ফেলা হয়।

অপরদিকে শিক্ষকরা সর্বসম্মতিক্রমে কলা অনুষদের পাশেই ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিলেও তাদের মতামতকে অগ্রাহ্য করে নতুন রেজিস্ট্রার ভবনের পাশে ভবন নির্মাণের জন্য প্রায় দুই শতাধিক গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। কেটে ফেলা গাছগুলোর ঠিক পাশেই অবস্থান বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন বার্ডস খ্যাত লেক।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভবন প্রয়োজন, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ-প্রকৃতি ধ্বংস করে ভবন নির্মাণ চাই না। আমরা উন্নয়নের বিপক্ষে ন‌ই কিন্তু আমরা চাই উন্নয়ন হোক মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের মাধ্যমে।

ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদে সভাপতি আলিফ মাহমুদ বলেন, ছুটি হলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের গাছ কাটার সংস্কৃতি বহু পুরোনো। এবারেও এর ব্যতিক্রম হয় নি। শিক্ষার্থীরা হলে নেই এই সুযোগে গাছ কাটার উৎসবে মেতেছে তারা। আজকে গাছ কাটার সময় চারুকলা বিভাগ নিজেদের বিভাগের শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে। ভবন নির্মাণে আমাদের আপত্তি নেই, আমাদের একটাই দাবি মাস্টারপ্ল্যানের মাধ্যমে ভবন নির্মাণ করা হোক।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক খোঃ লুৎফুল এলাহী বলেন, এভাবে ছুটির মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতির সুযোগে ভবন নির্মাণ করা অত্যন্ত দৃষ্টিকটু। কলা ও মানবিক অনুষদে আমাদের চাওয়া ছিল ভবনটি বর্তমান ভবন সংলগ্ন স্থানে করার। এতে ভবন কিছুটা ছোট হলেও পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতির তেমন ক্ষতি হতো না। কিন্তু তারা সেদিকে কর্ণপাত না করে লেকের পাশে যে স্থান নির্ধারণ করেছে তাতে তৃতীয় প্রশাসনিক ভবন নির্মাণের পথকে উন্মোচন করলো।

এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক ও চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এম এম ময়েজ উদ্দিন বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের নির্ধারিত জায়গাতেই ভবন নির্মাণ করছি। পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোনো কিছুই আমরা করছি না। এছাড়া যে গাছগুলো কাটা হয়েছে সেই গাছগুলো আমরা নিজেরাই রোপন করে পরিচর্যা করব। সকল অংশীজনদের সুপারিশকে গ্রহণ করে এবং তাদের নিয়ে আমরা একটা টিম তৈরি করব যাতে তারা আমাদের অগ্রগতিতে লক্ষ্য রাখতে পারেন।


আরও খবর



উত্তর কোরিয়ায় পৌঁছেছেন পুতিন

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতে থাকা ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বাড়াতে উত্তর কোরিয়া সফর শুরু করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের সম্পর্ক মজবুত করতে আজ বুধবার (১৯ জুন) প্রেসিডেন্ট পুতিন দেশটির রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছেছেন। ক্রেমলিন এই তথ্য জানিয়েছে। খবর এএফপির।

আজ খুব ভোরে পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছানোর পর পুতিনকে লাল গালিচা অভ্যর্থনা জানানো হয়। ভোরের আলো ফোটার আগেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে বিমানবন্দরে শুভেচ্ছা জানান। দুই নেতা হাত মেলানোর পর একেঅন্যকে আলিঙ্গন করেন। এরপর দুপাশে রাশিয়ার পতাকা দিয়ে সাজানো রাস্তা ধরে পুতিনের মোটর শোভাযাত্রা এগিয়ে চলে।

গত ২৪ বছরের মধ্যে বিশ্ব থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন দেশটিতে এটাই পুতিনের প্রথম সফর। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে চলতে থাকা সামরিক উত্তেজনার মধ্যেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই সফর। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই পিয়ংইয়ং ও মস্কো ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং এই মিত্রতা আরও বেড়ে গেছে ২০২২ সালে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের সময় থেকে। এ সময়টাতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে পুতিন পশ্চিমা বিশ্ব থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।

যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা অভিযোগ করে আসছে যে, উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহার করার জন্য রাশিয়ায় প্রয়োজনীয় অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করছে।

তবে উত্তর কোরিয়া সামরিক হার্ডওয়্যার সরবরাহের অভিযোগ অস্বীকার করে আসলেও সম্প্রতি পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তার জন্য কিম সরকারকে ধন্যবাদ জানান। গতকাল মঙ্গলবার পিয়ংইয়ংয়ের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক নিবন্ধে রুশ প্রেসিডেন্ট লেখেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়া যে দৃঢ় সমর্থন দিয়ে আসছে তার জন্য রাশিয়া দেশটির প্রশংসা করছে।

ভ্লাদিমির পুতিন আরও লেখেন, রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া কার্যকরভাবে বিভিন্ন দিকে অংশীদারত্ব প্রতিষ্ঠা করছে।

দুটি দেশের বিরুদ্ধেই চলছে জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা। এর মধ্যে পিয়ংইয়ংয়ের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা চলছে ২০০৬ সাল থেকে দেশটির পারমাণবিক এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির কারণে। আর মস্কোর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চলছে ইউক্রেনে আগ্রাসনের কারণে।

পুতিন পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছানোর পর উত্তর কোরিয়ার গণমাধ্যমে বলা হয় এই সফরের মাধ্যমে মস্কো-পিয়ংইয়ং সম্পর্ক ব্যাপক উন্নতির এক নতুন ধারায় প্রবেশ করেছে। রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভসহ মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এই সফরে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে রয়েছেন।


আরও খবর



আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৫৮১২১ জন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সৌদি আরবে আরও একজন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। গত রবিবার (২ জুন) হজযাত্রী মাকসুদ আহমেদ (৬১) মদিনায় মারা যান। তার বাড়ি কক্সবাজারের চকরিয়ায়। এ নিয়ে সৌদি আরবে ১০ বাংলাদেশি হজযাত্রী মৃত্যুবরণ করেন।

এছাড়া হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ৫৮ হাজার ১২১ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। মঙ্গলবার (৪ জুন) হজ পোর্টালে আইটি হেল্পডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সোমবার দিনগত রাত ৩টা পর্যন্ত সর্বমোট ৫৮ হাজার ১২১ হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রী ৩ হাজার ৭৪৭ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫৪ হাজার ৩৭৪ জন। এখন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ১৪৯টি।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন এবারের হজ অনুষ্ঠিত হবে। হজযাত্রীদের সৌদি আরবে যাওয়ার প্রথম ফ্লাইট গত ৯ মে শুরু হয়। আগামী ১২ জুন পর্যন্ত সৌদি যাওয়ার ফ্লাইট চলবে। হজ শেষে ২০ জুন ফিরতি ফ্লাইট শুরু হবে। ফিরতি ফ্লাইট শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই।

এবার সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন হজ করতে যাবেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সির মাধ্যমে ৮০ হাজার ৬৯৫ জন হজ করতে যাবেন।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ১০ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে মারা গেছেন। মৃত্যুবরণ করা ১০ জনই পুরুষ। মক্কায় সাত এবং মদিনায় তিনজন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন।


আরও খবর



চট্টগ্রামে বিআরটিএ’র অভিযানে ৬১ হাজার টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামে ফিটনেস, রুট পারমিটবিহীন অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। অভিযানে পাঁচটি গাড়িকে ৬১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, রুট পারমিট দীর্ঘদিন হালনাগাদ না করায় তিনটি ডাম্পার ট্রাককে ডাম্পিং করা হয়।

শনিবার (২২ জুন) সকালে নগরীর হালিশহর থানার নয়াবাজার বিশ্বরোড এলাকায় এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন বিআরটিএ ভ্রাম্যমাণ আদালত-১২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিশকাতুল তামান্না।

এসময় অভিযানে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ চট্টমেট্রো সার্কেল-২ এর মোটরযান পরিদর্শক শাহাদাত হোসেন চৌধুরী। তিনি বলেন, বিআরটিএ চেয়ারম্যানের নির্দেশে সারাদেশে অবৈধ ও ডকুমেন্ট হালনাগাদ না করার যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ হালিশহর নয়াবাজার বিশ্বরোড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঁচটি গাড়িকে ৬১ হাজার টাকা জরিমানা করেন। তাছাড়াও ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, রুট পারমিটসহ সবধরনের ডকুমেন্ট দীর্ঘদিন হালনাগাদ না করায় তিনটি ডাম্পার ট্রাককে (চট্ট মেট্রো-ট-১১-৯১৫১, চট্ট মেট্রো-শ-১১-১৪৮৭, চট্ট মেট্রো-শ-১১-১৫৭৬) ডাম্পিং করার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এ অভিযানে সহযোগিতা করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) ও ট্রাফিক পুলিশ।


আরও খবর



নিজেকে সমকামী ঘোষণা করলেন অভিনেত্রী লুইসা জ্যাকবসন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

নিজেকে সমকামী বলে ঘোষণা দিয়েছেন অস্কারজয়ী হলিউড অভিনেত্রী মেরিল স্ট্রিপের কন্যা অভিনেত্রী লুইসা জ্যাকবসন। মায়ের জন্মদিনে ভালোবাসার মানুষকে প্রকাশ্যে এনে চমকে দেন লুইসা।

নিজের দীর্ঘদিনের বান্ধবী অ্যানা ব্লান্ডেলের সঙ্গে তোলা ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে সমকামিতার সম্পর্কে জড়ানোর ইঙ্গিত দেন তিনি।

পোস্টে ক্যাপশনে ৩৩ বছর বয়সী অভিনেত্রী লেখেন, আনন্দময় নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করতে পেরে ভীষণ খুশি।

২২ জুন এই জুটি তাদের সমকামিতা সম্পর্কের উদযাপন করেন। সেদিনই লুইসার মা মেরিলের ৭৫তম জন্মদিন ছিল।

১৯৭৮ সালে ভাস্কর ডন গ্যামারকে বিয়ে করেন মেরিল স্ট্রিপ। ৪২ বছরের সংসারজীবনে চার সন্তানের মা হয়েছেন মেরিল। এ চার সন্তানের একজন লুইসা। ৭৭তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে সম্মানজনক পামে ডিওর পুরস্কার পেয়েছেন মেরিল স্ট্রিপ। সিনেমায় অবদান রাখার জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি তিনি সমাজসেবীও। বহুবার অনেক বিতর্কিত বক্তব্য রাখতে শোনা গিয়েছে মেরিল স্ট্রিপকে।


আরও খবর