আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

সৌদিতে ২১ বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু, কাল শুরু ফিরতি ফ্লাইট

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছর হজ করতে গিয়ে গত দুদিনে সৌদি আরবে আরও তিন বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। এ পর্যন্ত বাংলাদেশি মোট ২১ জন হজযাত্রী মারা গেলেন। বুধবার (১৯ জুন) হজ পোর্টালে আইটি হেল্পডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, হজ শেষে বৃহস্পতিবার (২০ জুন) থেকে দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হবে।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) রাত ৩টা পর্যন্ত বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, সৌদি আরবে মোট ২১ বাংলাদেশি হজযাত্রী মারা গেছেন। সর্বশেষ তোফাজ্জল হক (৭০) নামে একজন হজযাত্রী মারা গেছেন। এর মধ্যে পুরুষ হজযাত্রী ১৮ জন, নারী হজযাত্রী ৩ জন। মক্কায় ১৬ জন, মদিনায় ৪ জন ও জেদ্দায় একজন মারা গেছেন।

শনিবার (১৫ জুন) এবারের হজ অনুষ্ঠিত হয়। ১২ জিলহজ জামারায় পাথর নিক্ষেপ করার শেষ দিন, হাজিরা পর্যায়ক্রমে ছোট, মধ্যম এবং বড় জামারায় পাথর নিক্ষেপ করার মধ্যদিয়ে শেষ করেন হজের আনুষ্ঠানিকতা। হাজিরা মঙ্গলবার সূর্যাস্তের আগেই মিনা ত্যাগ করে মক্কায় ফিরে এসেছেন বলে বুলেটিনে জানানো হয়েছে। এবার বাংলাদেশ থেকে সর্বমোট ৮৫ হাজার ২২৫ জন (ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ) হজযাত্রী সৌদি আরবে গেছেন।

৯ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে ২১৮টি। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট সংখ্যা ১০৬টি, সৌদি এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৭৫টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৩৭টি।

হজ শেষে বৃহস্পতিবার দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হবে এবং শেষ হবে আগামী ২২ জুলাই। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস অর্ধেক হজযাত্রী পরিবহন করবে। বাকি অর্ধেক পরিবহন করবে সৌদি এয়ারলাইনস ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস।


আরও খবর



ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলো আর্মেনিয়া

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image
এই স্বীকৃতি দেয়ার মাধ্যমে পূর্ব ইউরোপের দেশ আর্মেনিয়া ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার এবং স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে তাদের বৈধ অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে পূর্ব ইউরোপের দেশ আর্মেনিয়া। শুক্রবার (২১ জুন) দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে আরব নিউজ। সেই সঙ্গে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে চলা ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে দেশটি। প্রতিবেশী দেশ আজারবাইজানের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী যুদ্ধে জর্জরিত আর্মেনিয়া সংঘাতের ভয়াবহতা কী তা জানে।

গাজাসহ রাফাহতে সহিংসতার অবসান ঘটাতে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন দেশের বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আর্মেনিয়ার এই পদক্ষেপকে দেখা হচ্ছে। গত আট মাসে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে ইসরায়েল। ইতোমধ্যে ইসরায়েলি হামলায় ৩৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশ নারী ও শিশু। এ ছাড়া ৮৮ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে। এই যুদ্ধ ও ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় এখন ভয়াবহ মানবিক সংকট বিরাজ করছে।

এর আগে, ৩০ মে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করে স্লোভেনিয়া সরকার। গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ এবং সব ইসরায়েলি বন্দির মুক্তিও দাবি করেছেন স্লোভেনীয় প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এটা শান্তির বার্তা। এর আগে, ২৮ মে ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয় ইউরোপীয় দেশ স্পেন, নরওয়ে ও আয়ারল্যান্ড। দেশগুলোর নেতারা জানান, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির জন্য তাদের দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়।

এই স্বীকৃতি দেয়ার মাধ্যমে পূর্ব ইউরোপের দেশ আর্মেনিয়া ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার এবং স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে তাদের বৈধ অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছে। আর্মেনিয়ার এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে, যা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস আর্মেনিয়ার এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং এটি ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একটি বড় অর্জন বলে অভিহিত করেছেন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি আর্মেনিয়ার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন, এই স্বীকৃতি ফিলিস্তিনিদের সংগ্রামে নতুন উদ্দীপনা যোগাবে।

আর্মেনিয়া ও ফিলিস্তিনের মধ্যে এই নতুন কূটনৈতিক সম্পর্ক দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর্মেনিয়া ফিলিস্তিনের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতাকে সমর্থন জানিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ নজির স্থাপন করেছে, যা ভবিষ্যতে অন্য দেশগুলোর জন্যও একটি উদাহরণ হতে পারে।

এই স্বীকৃতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজরে এসেছে এবং বিভিন্ন দেশে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আর্মেনিয়ার এই সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন জোরদার করবে এবং মধ্যপ্রাচ্যের জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

নিউজ ট্যাগ: আর্মেনিয়া

আরও খবর



শেখ হাসিনা-মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শুরু

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২২ জুন) দুপুরে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে এ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শুরু হয়েছে।

এর আগে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে আতিথেয়তা গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা। যেখানে লালগালিচা সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার প্রদান করা হয় শেখ হাসিনাকে।

বৈঠকের পর দুই প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সই হওয়ার কথা রয়েছে। এরপর দুই প্রধানমন্ত্রী যৌথ সংবাদ বিবৃতি দেবেন। পরে হায়দরাবাদ হাউসে শেখ হাসিনা তার সম্মানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেবেন। বিকেলে ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখারের কার্যালয়ে তার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তিনি পুনরায় ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে যাবেন। সেখানে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎ করবেন। নয়াদিল্লি সময় বিকেল ৬টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিশেষ বিমানে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (২১ জুন) বিকেল পৌনে ৫টায় সফরসঙ্গীদের নিয়ে পালাম বিমানবন্দরে পা রাখেন শেখ হাসিনা। এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান ভারতের পররাষ্ট্র ও পরিবেশবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং।

বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সফরকালীন আবাসস্থল হোটেল তাজ প্যালেসে যান। বিমানবন্দর থেকে তাজ প্যালেসে যাওয়ার রাস্তার দুপাশ বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় পতাকা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি ও প্ল্যাকার্ড দিয়ে সাজানো হয়। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানিয়ে বাংলা, হিন্দি এবং ইংরেজিতে বিভিন্ন উদ্ধৃতির প্ল্যাকার্ড দেখা যায় রাস্তার দুপাশে।

এর আগে দুপুর ২টা ৮ মিনিটে নয়াদিল্লির উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়েন তিনি।

এর আগে ২০২২ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষর হয় সাতটি সমঝোতা স্মারক। কথা হয়, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, নিরাপত্তা সহযোগিতা, বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতের বৃদ্ধি, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা, মাদক ও মানব পাচার রোধ নিয়েও। শনিবারের বৈঠকে নির্ধারণ হতে পারে ২০২২ সালের চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের বাস্তবতা এবং আগামী পাঁচ বছরের রূপরেখা।


আরও খবর



কোরবানির ৭ ঘন্টার মধ্য বর্জ্যমুক্ত করার ঘোষণা চসিক মেয়রের

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চসিক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, কোরবানির বর্জ্য পরিস্কারে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এবার ৭ ঘন্টার মধ্যে নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত করা হবে৷ পশুর নাড়ি-ভুড়ি নেয়ার জন্য পলিথিন সরবরাহ করা হবে৷ চামড়া ব্যবসায়ীদের সাথে আমরা সভা করেছি৷ আশা করি এবার চামড়া নষ্ট হয়ে পরিবেশ বিনষ্ট হবেনা৷

শনিবার জমিয়তুল ফালাহ মসজিদের পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ঈদ-উল-আযহার কেন্দ্রীয় জামাতের জন্য চট্টগ্রামের জমিয়তুল ফালাহ ঈদগাহ ময়দান সম্পূর্ণ প্রস্তুত। এবার সকাল সাড়ে ৭টায় ও সাড়ে ৮টায় দুটি জামাতে নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মুসল্লিদের সুবিধায় পর্যাপ্ত ফ্যান আর সামিয়ানা থাকবে। অজু করার জন্য মসজিদের অজুখানার পাশাপাশি অতিরিক্ত গাড়িতে পানির সুব্যবস্থা করা হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য থাকছে সিসিটিভি মনিটরিংসহ পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যরা। পাশাপাশি ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের তত্ত্বাবধানে ওয়ার্ডগুলোতে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

চসিক মেয়র বলেন, 'স্বাভাবিক বৃষ্টিতে নামাজ বিঘ্নিত না হওয়ার জন্য মসজিদের আশপাশের নালাগুলো পরিষ্কার করা হয়েছে। তবে অস্বাভাবিক বৃষ্টিতে পানি উঠলে মসজিদের ভিতরে জামাত হবে। এছাড়া মুরাদপুরের মুহাম্মদপুরে ঈদের নামাজ পড়তে পারবে এমন একটি ঈদগাহ নির্মাণ করেছি৷'

এসময় উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর আবুল হাসনাত মো. বেলাল, আবদুস সালাম মাসুম, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম।

এবারের চসিকের তত্ত্বাবধানে ঈদ-উল-আযহার  প্রথম ও প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টা  এবং দ্বিতীয় জামাত সকাল সোয়া ৮টায় জাতীয় মসজিদ জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া সিটি কর্পোরেশনের তত্ত্বাবধানে ৯টি মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে৷

মসজিদগুলো হল যথাক্রমে লালদিঘী সিটি কর্পোরেশন শাহী জামে মসজিদ,  হযরত শেখ ফরিদ (রঃ) চশমা ঈদগাহ মসজিদ, সুগন্ধা আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ, চকবাজার সিটি কর্পোরেশন জামে মসজিদ, জহুর হকার্স মার্কেট জামে মসজিদ, দক্ষিণ খুলশী (ভিআইপি) আবাসিক এলাকা জামে মসজিদ, আরেফীন নগর কেন্দ্রীয় কবরস্থান জামে মসজিদ, সাগরিকা গরুবাজার জামে মসজিদ এবং মা আয়েশা সিদ্দিকী চসিক জামে মসজিদ (সাগরিকা জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়াম সংলগ্ন)।

এছাড়াও নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলরগণের তত্ত্বাবধানে একটি করে প্রধান ঈদ জামাত স্ব স্ব মসজিদ/ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হবে।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড়ধস, ৯ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় পৃথক পাহাড়ধসের ঘটনায় ৯ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে আটজন রোহিঙ্গা ও একজন স্থানীয় শিশু। বুধবার (১৯ জুন) ভোরে এ ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে শিশু ও নারী রয়েছেন। উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহতরা হলেন- রোহিঙ্গা মো. হারেস (২), মোছা. ফুতুনি (৩৪), মো. কালাম, মোছা. সেলিনা খাতুন, আবু মেহের, জয়নব বিবি, মো. হোসেন আহমদ (৩০), তার স্ত্রী আনোয়ারা বেগম ও স্থানীয় শিশু আবদুল করিম (১২)।

পালংখালি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে থাইংখালি ১৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাহাড়ধসে কাঁটাতারের বাইরে শাহ আলমের বাড়িতে এসে পড়ে। এ সময় আব্দুল করিম নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়।


আরও খবর



পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় ৬ কিলোমিটার যানজট

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাকিব আহম্মেদ, মুন্সিগঞ্জ

Image

ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন দক্ষিণবঙ্গের মানুষ। ঘরমুখী যাত্রীর ভিড়ে আজ (১৪ জুন) শুক্রবার ভোর থেকে পদ্মা সেতুর টোল প্লাজায় লম্বা যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মাওয়ার পদ্মা সেতু টোল প্লাজা থেকে শুরু করে শ্রীনগর উপজেলার ফেরিঘাট এলাকা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার রাস্তায় ছোট বড় যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা যাচ্ছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ঘরমুখী যাত্রীরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, ভোর থেকে পদ্মা সেতু মাওয়া টোল ঘর থেকে শ্রীনগর উপজেলার ফেরিঘাট পর্যন্ত ছোট বড় যানবাহনের দীর্ঘ সারি লেগে আছে।

পদ্মা সেতু কর্তৃপক্ষ বলছেন, এবার ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সাতটি টোল বুথে যানবাহনের টোল আদায় করা হচ্ছে। এছাড়া ঈদে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে নজরদারি বাড়িয়েছেন সেতু নিরাপত্তাকর্মীরা। তবে রাজধানী থেকে যানবাহনের তীব্র চাপে দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হয়েছে।

তবে ঈদে ঘরে ফেরা মানুষজনের অভিযোগ, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে যানবাহনের টোল আদায় কার্যক্রম ধীর গতিতে চলায় দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে গাড়িচালক ও যাত্রীদের। তাদের দাবি দ্রুত টোল আদায় ও বুথ সংখ্যা বাড়ালে যাত্রী ভোগান্তি কমবে।

এদিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনায় এড়াতে ও ওভারটেকিং বন্ধে স্পিড গানের মাধ্যমে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালাচ্ছেন হাইওয়ে পুলিশ।

তবে এখন পর্যন্ত কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন পদ্মা সেতু উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান।


আরও খবর