আজঃ শনিবার ২৯ জুন ২০২৪
শিরোনাম

ডিজিটাল হাটে এক লাখ পশু বিক্রির টার্গেট

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ জুলাই ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুলাই ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ রবিবার (০৪ জুলাই) অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল হাট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, এবার স্টোর পদ্ধতি চালু হয়েছে। গ্রাহক যখন গরু পেয়ে যাবেন, তখন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকা রিলিজ হবে। অনলাইনের মাধ্যমে গরু কিনতে পারবেন, বুকিং করে দিলে জবাই দিয়ে বাসায় মাংস পৌঁছে দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, গেল বার ডিজিটাল হাটে তিন সপ্তাহে ২৭ হাজার বিক্রি করতে পেরেছি। এবার এক লাখ বিক্রির টার্গেট। এক লাখ বিক্রি করতে পারলে ন্যূনতম পাঁচ লাখ লোক গরুর হাটে যাবে না।

তিনি আরও বলেন, এবার ডিএনসিসির ব্যবস্থাপনায় এক হাজার গরু কোরবানি দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা ডিএনসিসির মাধ্যমে কোরবানি দিতে চান তাদের ১০ জুলাইয়ের মধ্যে অ্যাপসের মাধ্যমে বুকিং দিতে হবে। কোরবানির দিন পশু কোরবানি করে ডিএনসিসির তত্ত্বাবধানে পশুর মাংস বাসায় পৌঁছে দেয়া হবে।


আরও খবর



ঈদের দিন যেসব এলাকায় হতে পারে অতিভারী বৃষ্টি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আজ জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ দিন। আগামীকাল আষাঢ় মাসের এক তারিখ। সে অনুযায়ী দেশে এখন বর্ষা মৌসুম। আর তিনদিন পর, ১৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা। বর্ষা মৌসুম হওয়ায় গত এক সপ্তাহের বেশি সময় থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস দিয়ে আসছে আবহাওয়া অফিস। সে অনুযায়ী, ঈদের দিনও দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

এ বিষয়ে আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা বলেন, এখন মনসুন মৌসুম, সে অনুযায়ী সারাদেশে কমবেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এখন যেভাবে যাচ্ছে ঈদের দিন সেভাবে থাকবে। সে ক্ষেত্রে ঈদের দিনও বৃষ্টি হবে এটা স্বাভাবিক। তবে অঞ্চল ভেদে বৃষ্টির পরিমাণ কমবেশি হতে পারে। এক্ষেত্রে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এ অঞ্চলগুলোতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে।

তিনি আরও জানান, ঢাকা বিভাগের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে তা সামান্য পরিমাণে হতে পারে।

অন্যদিকে, রাজশাহী খুলনা ও বরিশালে খুবই সামান্য বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা।

আবহাওয়াবিদ শাহিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, আসলে এখন যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে ঠিক সেভাবেই থাকবে। খুব বেশি পরিবর্তন হবে না। তবে কাল আরও স্পষ্ট হওয়া যাবে।

ঈদের দিন তাপমাত্রা নিয়ে বলেন, যে অঞ্চলে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম সে জায়গায় তাপপ্রবাহ থাকবে। সে অনুযায়ী খুলনা, বরিশাল, রাজশাহীতে তাপপ্রবাহ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ঈদের পর থেকে সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়বে বলেও জানান আবহাওয়াবিদ শাহিনুল ইসলাম।

এদিকে শুক্রবার সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝামাঝি অবস্থায় রয়েছে।


আরও খবর



আষাঢ়ের প্রথম দিন আজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঋতুচক্রে আষাঢ়-শ্রাবণ দু মাস মিলিয়ে বর্ষাকাল। আজ পয়লা আষাঢ়, অর্থাৎ বর্ষার প্রথম দিন। 

বর্ষা মানেই রিমঝিম বৃষ্টি, কখনো বা মুষলধারে ভারী বর্ষণও হবে। গ্রীষ্মের ধুলোমলিন জীর্ণতাকে ধুয়ে ফেলে গাঢ় সবুজের সমারোহে প্রকৃতি সাজে পূর্ণতায়। 

বর্ষা নিয়ে কবি-সাহিত্যিকরা লিখেছেন অগণিত গান ও কবিতা। আবেগে আপ্লুত হয়ে বিশ্বকবি বর্ষার প্রতি ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে লিখেছেন, আজি ঝরো ঝরো বাদল দিনে।

বর্ষাকালে চলীয় বাষ্পবাহী দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে প্রচুর বৃষ্টি হয়। তাই চারপাশের পরিবেশ রূপ নেয় চিরসবুজের আভরণে। কদম, বেলি, বকুল, জুঁই, দোলনচাঁপা, গন্ধরাজ, হাসনাহেনার ঘ্রাণে ভরে ওঠে চারপাশ। পেখম মেলে ময়ূর। বৃষ্টির পানি গায়ে নিয়ে আনন্দে নেচে ওঠে তারা। 


আরও খবর



আজ ৬৯ ট্রেনে ঢাকা ছাড়বে দেড় লাখ মানুষ

প্রকাশিত:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদ যাত্রার চতুর্থ দিনে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ২টি স্পেশালসহ মোট ৬৯টি ট্রেন ঢাকা স্টেশন ছেড়ে যাবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার। এসব ট্রেনে এক থেকে দেড় লাখ মানুষ ঢাকা ছাড়তে পারবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আজ (শনিবার) ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, ১২ জুন থেকে এবারের ঈদযাত্রা শুরু হয়েছে। গত তিন দিনে ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের গন্তব্যে যেসব ট্রেন আমরা পরিচালনা করেছি সেসব ট্রেনের যাত্রীরা তাদের নিজ নিজ গন্তব্যে নিরাপদে এবং ভোগান্তিহীনভাবে পৌঁছাতে পেরেছেন। আজ সকাল থেকে বেশ কয়েকটি ট্রেন ঢাকা ছেড়ে গেছে। সবগুলো ট্রেন নির্দিষ্ট সময়ে স্টেশন ত্যাগ করেছে। যাত্রীরা আমাদের ব্যবস্থাপনায় অনেকটা আনন্দিত হয়েছে। আমরা এবার বিনা টিকিটে ভ্রমণ করার প্রবণতাটা একটু কম দেখেছি। যাত্রীরা সচেতন হয়েছেন। বাংলাদেশ রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনী, জিআরপি, ডিএমপি, র‌্যাব এবং বাংলাদেশের অন্যান্য সব বাহিনী সম্মিলিতভাবে আমাদের সহযোগিতা করেছেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সুন্দর, ভোগান্তিহীন নিরাপদ ঈদ যাত্রা উপহার দিতে পেরেছি। এখনও পর্যন্ত কোনো ধরনের শিডিউল বিপর্যয়  এড়িয়ে অত্যন্ত নিরাপদে মানুষ নির্দিষ্ট সময়ে নিজ নিজ গন্তব্যে পৌঁছাতে পেরেছেন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে আমরা ৩৩ হাজার ৫০০ আন্তঃনগর টিকিট বিক্রি করতে পেরেছি। এর বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ আমাদের ছিল না। কিন্তু এই ৩৩ হাজার ৫০০ টিকিটের বিপরীতে চাহিদা ছিল ব্যাপক। প্রায় ৪ থেকে ৫ লাখ মানুষ ঢাকা ছাড়তে চেয়েছিল। বেশিরভাগ যাত্রী হয়তো অনলাইনে টিকিট কাটতে পারেননি। এখন এই টিকিটগুলো পাওয়ার জন্য এই যে ব্যাপক চাওয়া এই চাহিদাকে পুঁজি করে এক শ্রেণির প্রতারক চক্র টিকিট প্রিন্ট আউট করে, এডিট করে বিভিন্নভাবে অনেককে প্রতারিত করেছেন। তাদের র‌্যাব ধরেছে।  

তিনি বলেন, আজকে সারা দিনে ২টা স্পেশাল ট্রেনসহ মোট ৬৯ জোড়া ট্রেন চলাচল করবে। আশা করছি এই ট্রেগুলোর মাধ্যমে এক থেকে দেড় লাখ মানুষ ছাকা ছাড়তে পারবেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ে সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বাংলাদেশ রেলপথ মন্ত্রণালয় ও রেলওয়ের সকল পর্যায়ের একটি মনিটরিং টিম কাজ করছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



চট্টগ্রামে ১০ম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামে ভারতীয় দূতাবাসের উদ্যোগে ১০ম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উদযাপিত হয়। এতে যোগব্যায়ামে উৎসাহী বিভিন্ন বয়সী প্রায় আট শতাধিক লোক অংশ নেন। এবার প্রতিপাদ্য ছিল 'ইয়োগা ফর সেলফ অ্যান্ড সোসাইটি' বা 'যোগব্যায়াম নিজের এবং সমাজের জন্য'।

শুক্রবার (২১ জুন) বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের টাইগার পাস নেভি কনভেনশন হলে দশম আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রামস্থ ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন।

তিনি বলেন, 'যোগব্যায়াম ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।  দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী সাংস্কৃতিক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্কের জন্য একটি ঐক্যবদ্ধ শক্তি। যোগব্যায়াম বিশ্বের কাছে ভারতের একটি উপহার। এটি এখন সবাই গ্রহণ করছেন এবং এভাবে এটি একটি সাধারণ ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।'

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্ধতি দিয়ে তিনি আরও বলেন, ১১ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২১ জুনকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। তখন থেকে যোগব্যায়াম এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন কার্যক্রম এবং কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হয়। একটি শান্ত, সৃজনশীল এবং তৃপ্তিপূর্ণ জীবন যাপন করার উপায় হলো যোগ। এটি উত্তেজনা এবং মানসিক উদ্বেগ পরাস্ত করার পথ দেখাতে পারে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, ইস্পাহানি গ্রুপের চেয়ারম্যান মির্জা সালমান ইস্পাহানি, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সভাপতি সালাহউদ্দিন মো. রেজা, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম, সমাজসেবক রফিক আহমদ, চেম্বার পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, চসিক কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী, নিছার উদ্দিন মঞ্জু, রুমকি সেন গুপ্ত, শিপার্স কাউন্সিলের লোকপ্রিয় বড়ুয়া প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



অপারেশন পরবর্তী ঝুঁকি থেকে এখনো মুক্ত নন খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কিছু উন্নতি হয়েছে। তবে, অপারেশন পরবর্তী ঝুঁকি থেকে এখনো তিনি মুক্ত নন। সেই কারণে এখনো চিকিৎসকদের বাইরে অন্য কাউকে তার সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না।

বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মকর্তারা বলছেন, বর্তমানে খালেদা জিয়া কেবিনে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবক্ষেণে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নিয়মিত তার শারীরিক অবস্থার পর্যালোচনা করছেন চিকিৎসকরা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওষুধের পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এখনো তিনি ভারী খাবার খেতে পারেন না। তরল জাতীয় খাবার দেওয়া হচ্ছে তাকে।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত সচিব এবি এম আব্দুস সাত্তার এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ম্যাডামের অবস্থা খুব বেশি ভালো নয়। উনাকে কেবিনে রেখে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকরা। ম্যাডাম এমনিতে খাবার কম খান। এখন শুধু উনাকে তরল স্যুপ ও জাউ জাতীয় খাবার দেওয়া হচ্ছে।

এর আগে, খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ম্যাডাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। উনার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। উনার শারীরিক অবস্থা আগের চাইতে উন্নতি কিংবা অবনতি হয়নি। আগের মতোই আছেন তিনি।

বিএনপির চিকিৎসক একজন নেতা বলেন, অপারেশনের পর ম্যাডামের অবস্থা এখন কিছুটা উন্নতির দিকে। কিন্তু অপারেশন পরবর্তী ইনফেকশন হওয়ার একটা ভয় থাকে। যার কারণে কাউকে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। কেবিনে চিকিৎসকদের বাইরে শুধু তার ব্যক্তিগত স্টাফরা রয়েছেন।

গত ২৩ জুন খালেদা জিয়ার হৃদযন্ত্রে পেসমেকার বসানো হয়। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা চলছে। গত ২১ জুন মধ্যরাতে খালেদা জিয়ার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়।


আরও খবর