আজঃ রবিবার ১৬ জুন ২০২৪
শিরোনাম

রায়পুরায় প্রতিপক্ষের হামলায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

নরসিংদীর রায়পুরায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও তার সমর্থকদের হামলায় উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়া নিহত হয়েছেন। বুধবার (২২ মে) দুপুর ১২টায় উপজেলার পাড়াতলী ইউনিয়নের মীরেরকান্দী মসজিদের পাশে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আগামী ২৯ মে তৃতীয় ধাপে রায়পুরা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন সামনে রেখে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়া চর এলাকা পাড়াতলীতে গণসংযোগে যান। সেখানে অপর ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আবিদ হাসান রুবেল ও সুমনের সমর্থকের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। এতে উভয় পক্ষের বেশকিছু নেতাকর্মী আহত হন। এ সময় প্রতিপক্ষের হামলায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুমন মিয়া গুরুতর আহত হন। তিনি অন্যদের সহায়তায় স্থানীয় বাঁশগাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। সেখান থেকে পুলিশ তাকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। কিন্তু ততক্ষণে সুমন মিয়া মারা যান।

রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. খান নুরউদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর বলেন, সুমন মিয়াকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। তার নাক মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল, শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।


আরও খবর



নারীর পেটে লাথি দিয়ে সন্তান নষ্ট, নিজেকে রক্ষায় মিথ্যা মামলায় হয়রানী

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

ঠাকুরগাঁওয়ে রিপা আক্তার (৩০) নামে অন্তঃসত্ত্বা এক নারীর পেটে লাথি দিয়ে তিন মাসের সন্তান নষ্টের অভিযোগ উঠেছে মো: মাহাবুব (৫৫) গংয়ের বিরুদ্ধে। শুধু নির্যাতনেই নয়, নিজেদের বাঁচাতে উল্টো মিথ্যা মামালা দিয়ে হয়রানী করা হচ্ছে অন্তঃসত্ত্বা নারী ও তার পরিবারের সদস্যদের।

নির্যাতনের শিকার অন্তঃসত্ত্বা নারী ঠাকুরগাঁও সদর পৌর এলাকার ইসলামনগরের বাসিন্দা বিপ্লব খানের স্ত্রী। আর অভিযুক্ত মো: মাহাবুব গং একই এলাকার বাসিন্দা। এ ঘটনায় রিপা আক্তারের পিতা মো: আব্দুর রহিম সোমবার (৬ মে) ঠাকুরগাঁও সদর থানায় ১৩ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে জানা গেছে, মাহাবুব ও তাঁর লোকজন বহুদিন আগ থেকেই আব্দুর রহিমের (৬০) বসতবাড়ির জমি জবর-দখল করার চেষ্টা করে আসছেন। বৃহস্পতিবার (২ মে) সকালে আব্দুর রহিম তার জমিতে পাকা ঘর নির্মাণের কাজ করছিলেন। দুপুরে তাঁর অনুপস্থিতিতে মাহাবুব গংয়ের লোকজন নির্মিত ঘর ও বাহিরের টাটি বেড়া ভাঙচুর করেন। এতে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ক্ষতি হয় আব্দুর রহিমের। এ সময় অন্তঃসত্ত্বা নারী রিপা আক্তার, রিক্তা আক্তার ও বিলকিস আক্তার তাদের ভাংচুরের প্রতিবাদ জানালে মাহাবুবের হুকুমে ১৩ জনের একটি দল সংঘবন্ধ হয়ে লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্রে তাদের উপড় ঝাপিয়ে পড়ে। শুরু করেন এলোপাতাড়ি মারধর। এক পর্যায়ে মাসুদ (২২) ও আব্দুস সালাম (২৩) অন্তঃসত্ত্বা নারী  রিপা আক্তারের তলপেটে জোরে লাথি মারে। ফলে তার গর্ভপাত ঘটে। আর খয়রুল (৩০) অন্তঃসত্ত্বা নারীর গলা চেপে ধরে হত্যার চেষ্টা করলে রিক্তা ও বিলকিস রিপাকে রক্ষা করার জন্য এগিয়ে আসলে সুজন (২৫), শাহাবুদ্দীন (২৩), রত্না বেগম (৪৫), নাজমুল (৫০), হাসু (৩৫), সালমা (৪০), রেজিনা (৫০), সুফিয়া (৫০) ও সাহেরা বেগম (৪০) তাদের দুইজনকেই মারধর করে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে গুরুতর জখম করেন। এসময় রত্না বেগম রিপা আক্তারের গলা থেকে স্বর্ণ অলংকার ছিনিয়ে নেয় এবং পড়নের কাপড় টানা হেচড়া করে শ্লীলতাহানি করেন। মাহাবুব গংয়ের মারধরের ফলে তাদেরকে গুরুতর অবস্থায় স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিপ্লব খান ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের ভর্তির পরামর্শ দেন।

ভুক্তভোগী আব্দুর রহিম জানান, নিজের জমিতে বাড়ি নির্মাণ করতে গেলে হঠাৎ তারা একজোট হয়ে হামলা চালায়। যার ভিডিও ফুটেজ ও ছবি রয়েছে অথচ তারা কৌশলে গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে শরীর কেটে মিথ্যা একটি মামলা করে আমাদের হয়রানী করছে। বিষয়টি তাদের তদন্ত কর্মকতা এএস আই হিরনময় চন্দ্র অবগত রয়েছেন।

তিনি আরো বলেন, মাহবুব তার মামলায় যে ঘটনাস্থল উল্লেখ করেছে সেখানে আসামি আকাশ, বিপ্লব ও মকছেদুল উপস্থিত না থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ আনা হয়েছে।

আর বাকি আসামীরা বাসায় উপস্থিত থাকলেও মারপিটের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না। উল্টো মাহবুব গংরাই মারপিট করে। তাই ভালভাবে তদন্ত হলে তা বেড়িয়ে আসবে। পরে উপায় না পেয়ে আমি বাদি হয়ে তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করি।

আর অভিযোগ প্রসঙ্গে অভিযুক্ত মো: মাহাবুব এর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবি.এম ফিরোজ ওয়াহিদ বলেন, এ বিষয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলাও হয়েছে। তদন্ত করে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।


আরও খবর



দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রতিদিনই কোনো না কোনো কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ে চলেছে বায়ুদূষণের মাত্রা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুক্রবার (৭ জুন) প্রথম স্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। এদিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার থেকে এই তথ্য জানা যায়।

বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা রাজধানী ঢাকার মান ১৭৫। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য অস্বাস্থ্যকর। পাশাপাশি তালিকায় দুই নম্বরে ১৭১ স্কোর নিয়ে আছে মিশরের কায়রো শহর। বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষ তিনে অবস্থান করছে ভিয়েতনামের হ্যানয়। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর ১৫৯, এই মানও অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে, স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।

এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

নিউজ ট্যাগ: বায়ুদূষণ

আরও খবর



৯৬ হাজার অবৈধ কর্মীকে বৈধতা দে‌বে ওমান: প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী জানিয়েছেন, ৯৬ হাজার অবৈধ বাংলাদেশি কর্মীকে বৈধতা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে ওমান সরকার।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাংবাদিকের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ওমানে ৯৬ হাজার কর্মী অবৈধভাবে বসবাস করছেন। তাদের বৈধ করার আশ্বাস দিয়েছে ওমান সরকার। এই বৈধকরণে জন্য একটি জরিমানা নেওয়া হয়। এই জরিমানা মওকুফ করার জন্য আমরা ওমান সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ওমান বাংলাদেশ থেকে ১২ ক্যাটাগরিতে নতুন কর্মী নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। তারা দক্ষ কর্মী নিতে চায়। আমরা এ বিষয় আলোচনা করেছি। দক্ষ কর্মী যাওয়া শুরু করলে অদক্ষ কর্মীও যাওয়া শুরু করবে। পর্যায়ক্রমে সে ব্যবস্থা হবে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের শ্রমবাজার নিয়ে প্রতিমন্ত্রী জানান, দুবাই শ্রমবাজার আরও গতিশীল ও বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে দুবাইয়ের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। দুবাই থেকে ইতোমধ্যে ৩ হাজার কর্মীর চাহিদা এসেছে। এর মধ্যে ৪০০ কর্মী চলে গেছে। আরও ৫০০ কর্মীর যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার নিয়ে সম্প্রতি  দুবাই, ওমান ও কাতার সফর ক‌রেন প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। সেই সফরের অভিজ্ঞতা আজ তুলে ধরেন তিনি।


আরও খবর



সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়ছেন মানুষ

প্রকাশিত:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০২ জুন 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি অব্যাহত রয়েছে। তবে শনিবার নগরের পানি বৃদ্ধি পেলেও রোববার থেকে নগরের পানিও কমতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে সিলেট নগরে সুরমা নদীর পানি বিপদৎসীমার নিচে নেমে গেছে। পানি কমছে প্লাবিত সাত উপজেলায়ও।

রবিবার (২ জুন) সুরমা নদীর পানি সিলেটে পয়েন্টে বিপদসীমা থেকে সামান্য (১ সে.মি.) নিচে নেমেছে বলে জানিছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। রবিবার দুপুর ১২টায় বিপদসীমার ১০.৮০ থেকে ১ সে.মি. কমে ১০.৭৯ নিচে নেমে এসেছে। টানাবৃষ্টি না হলে পানি আরও কমবে বলে জানায় পাউবো।

রোববার সিলেটের জেলা প্রশাসন জানায়, বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে সিলেট সিটি করপোরেশনের ৯টি ওয়ার্ড, সিলেট সদর উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন, জৈন্তাপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন, গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন, কানাইঘাট উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন, জকিগঞ্জ উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন, বিয়ানীবাজার উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন এবং গোলাপগঞ্জ উপজেলার ২টি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত হয়েছে।

সিটি করপোরেশনের ৯টি ওয়ার্ডসহ জেলার বন্যা কবলিত ৮টি উপজেলার মোট ৬৮টি ওয়ার্ড ও ইউনিয়নের ৭৬১টি গ্রাম ইতোমধ্যে বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় বন্যা কবলিত জনসংখ্যা ৬ লাখ ৮ হাজার ৩৩৫ জন। যা গতকাল শনিবার পর্যন্ত ছিলো ৬ লাখ ৯ হাজার ৩৩ জনে।

জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, এসব এলাকাগুলোতে ৫৫০টি আশ্রয়কেন্দ্রে রোববার পর্যন্ত ১ হাজার ৮শ ৬জন মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন, তবে গতকাল তার সংখ্যা ৩ হাজার ৩শ ৪২ জনে। পানিবন্দি পরিবারগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তরের কার্যক্রম এখনও অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া বন্যার্তদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য ইউনিয়ন ভিত্তিক মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি সরকারি-বেসরকারিভাবে শুকনো খাবার ও রান্না করা খাবার এবং বিশুদ্ধ পানি বিতরণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

এদিকে, গেল ২৪ ঘন্টায় সিলেটের জাফলং এলাকায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যার পরিমাণ ছিল ১১৩ মিলিমিটার। তাছাড়া অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মাত্রা কম ছিলো বলে জানিয়েছে সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড।

সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান জানান, বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় গত ১২ ঘন্টায় আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ২০৪ জন তাদের বাড়ি ফিরে গেছেন। বৃষ্টিপাত না হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে এবং সার্বিক পরিস্থিতির উপর সর্তক দৃষ্টি রাখা হচ্ছে।


আরও খবর



ঠাকুরগাঁওয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মে) রাত ১০টার দিকে ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের বর্মতোল গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটনা ঘটে।

মৃত দুই ভাই তমিজ উদ্দিন (৫০) ও রবিউল ইসলাম (৪৫)। তারা ওই গ্রামের দবিজ উদ্দিনের ছেলে।

পরিবারের স্বজনরা জানান, রাতে নিজ বাড়িতে তমিজ উদ্দিন বৈদ্যুতিক ফ্যান মেরামত করছিলেন। এসময় সে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। তাকে বাঁচাতে গিয়ে ছোট ভাই রবিউল ইসলামও বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যায়। এদিকে আপন দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মৃত তমিজ উদ্দিন ও রবিউল ইসলামের সাত সন্তান রেখে গেছেন। এমন অবস্থায় দুঃশ্চিন্তায় মৃতের স্বজনরা।

এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবির বলেন, বৈদ্যুতিক তারের সঙ্গে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক। তাই সকলকে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।


আরও খবর