আজঃ বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪
শিরোনাম
প্রতিদিন ৩ লাখ যাত্রী মেট্রোরেলে চড়ছেন: ওবায়দুল কাদের বেনজীর দম্পতির আরও সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগের নির্দেশ ঢাকার ৯৫ শতাংশ বাড়িঘর অনুমোদনহীন: গণপূর্তমন্ত্রী ৬ মাস করে সাজা স্থগিত করা সরকারের আরেক খেলা : ফখরুল ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে আমাদের বন্দি বিনিময় চুক্তি নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিকারুননিসার ১৬৯ জনের ভর্তি বাতিলের রায় প্রকাশ সর্বগ্রাসী ক্ষুধা থেকে বের হয়ে আসতে হবে : পরিকল্পনা সচিব এমপি আনার হত্যা: ৬ দিনের রিমান্ডে ফয়সাল-মোস্তাফিজুর ‘খালেদা জিয়ার সময় বন্যায় ১ লক্ষের বেশি লোক মারা গিয়েছিলো’ ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর জন্য আম, ইলিশ ও মিষ্টি উপহার পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী

সাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:রবিবার ২০ নভেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:রবিবার ২০ নভেম্বর ২০22 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে সমুদ্রবন্দরগুলোকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।

তবে নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে গভীর নিম্নচাপ কিংবা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা নেই। এটি মূলত নিম্নচাপ হিসেবেই ভারতের স্থলভাগ অতিক্রম করতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর সন্ধ্যায় এক সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরের মধ্যাঞ্চলীয় এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৫২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৪৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৪৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে এক হাজার ৪২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম বা উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।

নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে বলেও সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে সতর্কবার্তায়।

ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, নিম্নচাপটির আরও শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এটি আগামী ৪৮ ঘণ্টায় পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে ভারতের তামিলনাড়ু-পূন্ড্রচেরি ও দক্ষিণ অন্ধপ্রদেশের মধ্য দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস তুলে ধরে আবহাওয়াবিদ মো, বজলুর রশিদ জানান, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। ভোরের দিকে দেশের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশা পড়তে পারে ।

এ সময়ে সারাদেশে রাতের তাপমাত্র সামান্য বাড়তে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে আগামী দুদিনের মধ্যে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে বলেও জানান তিনি।

রোববার সকালে সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল কক্সবাজারে।

নিউজ ট্যাগ: সতর্ক সংকেত

আরও খবর



ফোর্বসের সর্বোচ্চ আয়ের তালিকায় প্রথমে দীপিকা!

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সন্তানের আগমন সব মায়ের জন্য সবসময়ই শুভ। অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের ক্ষেত্রেও তাই। একের পর এক ছবিতে সাফল্যের পর সম্প্রতি ২০২৪ সালের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী হিসেবে নাম উঠে এসেছে তার।

কল্কি ২৮৯৮ এডি-এর প্রধান নায়িকা আলিয়া ভাট, কঙ্গনা রানাউত, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে হারিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছেন দীপিকা। তবে আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, তালিকায় কোনো দক্ষিণ ভারতীয় অভিনেত্রীর নাম নেই।

কে কত টাকা নেন?

IM D b-এর সাহায্যে ফোর্বস দ্বারা সংকলিত একটি তালিকায়, দীপিকা পাড়ুকোন ভারতের ২০২৪ সালের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী হিসাবে ঘোষিত হয়েছেন।

জানা গেছে, অভিনেত্রীর বর্তমান পারিশ্রমিক ভারতীয় মুদ্রায় ১৫ কোটি থেকে ৩০ কোটি টাকা। তালিকায় এরপর রয়েছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিবিদ কঙ্গনা রানাউত৷ এমার্জেন্সি অভিনেত্রী প্রতি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ২৭ কোটি টাকা নেন। অপর দিকে প্রতি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ২৫ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নিয়ে তালিকায় তৃতীয় স্থান দখল করেছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া জোনাস।

চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ক্যাটরিনা কাইফ। টাইগার ৩ তারকা প্রতি সিনেমার জন্য ১৫ কোটি থেকে ২৫ কোটি টাকা চার্জ করেন। প্রতি ছবি পিছু ১০ থেকে ২০ কোটি টাকা ধার্য করে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন আলিয়া ভাট।

তালিকায় অন্যদের মধ্যে রয়েছেন করিনা কাপুর খান, যিনি প্রতি সিনেমার জন্য ৮ কোটি থেকে ১৮ কোটি টাকা চার্জ করেন। শ্রদ্ধা কাপুর, যিনি ফিল্ম প্রতি ৭ কোটি থেকে ১৫ কোটি টাকা নেন এবং বিদ্যা বালন, যিনি প্রতি ছবিতে ৮ কোটি থেকে ১৪ কোটি পারিশ্রমিক পান বলে জানা গিয়েছে।

২০২৪ সালের শীর্ষ ১০ সর্বাধিক আয়ের অভিনেত্রীর তালিকায় রয়েছেন অনুষ্কা শর্মা এবং ঐশ্বর্য রাই বচ্চন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রব নে বানা দি জোডি তারকা একটি চলচ্চিত্রের জন্য ৮ কোটি থেকে ১২ কোটি চার্জ করেন, অপরদিকে পোন্নিয়ান সেলভান তারকা প্রতি চলচ্চিত্রের জন্য নেন ১০ কোটি টাকা। দীপিকা ও আলিয়ার হাতে আগামীতে বেশ কয়েকটি বিগ বাজেটের ছবি রয়েছে। দীপিকাকে এই মাসের শেষের দিকে প্রভাস এবং অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে কল্কি ২৮৯৮ এডি-তে দেখা যাবে। এছাড়াও পাইপলাইনে রয়েছে সিংহম ৩ এবং আরও কয়েকটি চলচ্চিত্র, এমনকি একটি হলিউড চলচ্চিত্রও রয়েছে তালিকায়।

অন্যদিকে, এই বছর আলিয়ার জিগরা মুক্তি পাচ্ছে এবং সঞ্জয় লীলা বনশালীর সঙ্গে আরও একটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। রণবীর কাপুর এবং ভিকি কৌশলের সঙ্গে লাভ অ্যান্ড ওয়ার-এও দেখা যাবে তাকে।


আরও খবর



আজকের তরুণরাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের কারিগর: চবি উপাচার্য

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চিটাগং ইউনিভার্সিটি রিসার্চ এন্ড হায়ার স্টাডি সোসাইটির (সিইউআরএইচএস) উদ্যোগে একটি নতুন আগামী শীর্ষক প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত হলো টেডএক্স চিটাগাং ইউনিভার্সিটি আন্তর্জাতিক বক্তৃতা।

মঙ্গলবার সকালে চবি মেরিন সায়েন্সেস এন্ড ফিশারিজ অনুষদের অডিটরিয়ামে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের। অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা হিসেব বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ঠ বিজ্ঞানী ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. হাসিনা খান। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে, চবি মেরিন সায়েন্সেস এন্ড ফিশারিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ শফিকুল ইসলাম ও আবুল খায়ের গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার এ এন এম ওয়াজেদ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিইউআরএইচএস এর মডারেটর ও চবি জিন প্রকৌশল ও জীবপ্রযুক্তি বিভাগের প্রফেসর ড. আদনান মান্নান, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিইউআরএইচএস এর উপদেষ্টা এবং চবি ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. অলক পাল এবং সংগঠনের সভাপতি মাহমুদ শরীফ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন লিড অর্গানাইজার এবং কিউরেটর নুসরাত আফরিন এবং সিলভিয়া নাজনীন। অনুষ্ঠানে তিন শতাধিক শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্পোরেট ব্যক্তিত্ব অংশগ্রহণ করেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে টেডএক্স চিটাগাং ইউনিভার্সিটি আন্তর্জাতিক বক্তৃতার আয়োজন করায় চিটাগং ইউনিভার্সিটি রিসার্চ এন্ড হায়ার স্টাডি সোসাইটির নেতৃবৃন্দসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান চবি উপাচার্য। তিনি বলেন, দেশের বিখ্যাত ব্যাক্তিদের নিয়ে আন্তর্জাতিক বক্তৃতার আয়োজনের মাধ্যমে আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে স্ব স্ব ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিত্বদের কাছ থেকে সরাসরি অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য শোনার সুযোগ পায়। যা থেকে তরুণরা নিজেদের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা পাবে।

তিনি আরও বলেন, আজকের তরুণরাই আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের কারিগর। দেশের দিকপালদের বর্ণাঢ্য জীবনাদর্শ অনুসরণ করে তরুণরা যুগোপযোগী আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়ে নতুন নতুন আইডিয়া উদ্ভাবনের মাধ্যমে উদ্ভাবিত প্রযুক্তি প্রয়োগ করে মানব কল্যাণে ছড়িয়ে দিয়ে দেশ-জাতির উন্নয়ন-অগ্রগতিতে অগ্রণী ভুমিকা রাখতে হবে।

টেডএক্স চিটাগাং ইউনিভার্সিটি অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামের এবং দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জনপ্রিয় আটজন দিকপাল বিশিষ্ট ব্যক্তিকে নিয়ে বক্তৃতার আয়োজন করা হয়। দিনব্যাপি অনুষ্ঠানে নিজেদের জীবনের স্মৃতিচারণ করে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী, শিক্ষক এবং উদ্ভাবক প্রফেসর ড. হাসিনা খান, বিশিষ্ট মিডিয়া কর্মী ও বিতার্কিক ডাঃ আবদুন নুর তুষার, প্রখ্যাত গীতিকার ও কর্পোরেট প্রফেসনাল আসিফ ইকবাল, প্রখ্যাত শিশু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ বাসনা মুহুরী, প্রখ্যাত লেখক, ঔপন্যাসিক ও সাংবাদিক আনিসুল হক, প্রখ্যাত পরিবেশ এক্টিভিস্ট চবি প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ মনজুরুল কিবরীয়া, এভারেস্ট পর্বত আরোহী ডাঃ বাবর আলী এবং মডেল, অভিনেতা, উদ্যোক্তা ও আইনজীবি জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া।

দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বক্তারা উদ্ভাবনী ধারণার অনুপ্রেরণামূলক গল্প এবং সৃজনশীল আলোচনা করেন। এ বৈচিত্র্যময় কথোপকথনে বিজ্ঞানের আলোচনা থেকে শুরু করে বিনোদন জগতের বিষয় উঠে আসে। একটি নতুন আগামী প্রতিপাদ্যে বিজ্ঞান, গবেষণা, পরিবেশ, অটিজম, বাকস্বাধীনতা, সঙ্গীত, সাহিত্য, পর্বত আরোহণ, নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে বিভিন্ন প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন বক্তারা।

চিটাগাং ইউনিভার্সিটি রিসার্চ এন্ড হায়ার স্টাডি সোসাইটির ডেপুটি মডারেটর ড. সুমন গাঙ্গুলি, ড. শাহনেওয়াজ চৌধুরী, ড. মোঃ মাহবুব হাসান, ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষক ড. অনুপম দাশ গুপ্ত এবং আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ড. ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক কাবেরী দাশ, টেড-এক্স এর আতকিয়া সুবাত ও আল আমিন উপস্থিত ছিলেন।

আয়োজনের মূল পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলো আমা কফি। পাশাপাশি সহযোগিতায় ছিলো এমবিএ এসোসিয়েশন চিটাগং ইউনিভার্সিটি, কনফিডেন্স সল্ট, স্টেলার ও হাবিব তাজকিরাজ। বেভারেজ পার্টনার হিসেবে ছিলো পুষ্টি, হোয়াইট রেবিট, লোণস্টার স্টেক হাউজ, চিলক্স। সহযোগিতায় একাডেমিক পার্টনার হিসেবে ছিলো দি ইংলিশ একাডেমী এবং ক্রিয়েটিভ আইটি ইন্সটিটিউট, হেলথকেয়ার পার্টনার হিসেবে এসপেরিয়া হেলথকেয়ার, ট্রাভেল পার্টনার হিসেবে ইউএস বাংলা এয়ারওয়েজ। এছাড়া মিডিয়া পার্টনার হিসেবে ছিলো সময় টিভি, চ্যানেল টুয়েন্টি ফোর, দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস এবং দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে চিটাগং ইউনিভার্সিটি রিসার্চ অ্যান্ড হায়ার স্ট্যাডি সোসাইটি (সিইউআরএইচএস) গবেষণা ও উচ্চশিক্ষামূলক বিভিন্ন সেশন, সেমিনার, কর্মশালা, প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়ার জন্য জাতীয়, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ব্যক্তিত্বদের সাথে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করছে সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় এবারের টেডএক্স চিটাগং ইউনিভার্সিটির আয়োজন করা হয়। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একধাপ এগিয়ে নেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করে।


আরও খবর



ধর্মীয় প্রভাব খাঁটিয়ে সরকারি স্থাপনা ও জায়গা দখল, বিপাকে প্রশাসন

প্রকাশিত:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাজিরপুর (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

Image

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার শ্রীরামকাঠি বাজারে এলজিইডির নিজস্ব এলএসডি ফুড গোডাউন এবং এর পার্শ্ববর্তী সরকারি জায়গা ধর্মীয় প্রভাব খাঁটিয়ে দখল করার অভিযোগ উঠেছে নারায়ণ চন্দ্র মিস্ত্রী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। নারায়ণ চন্দ্র মিস্ত্রি উপজেলার শ্রীরামকাঠি ইউনিয়নের হিন্দু ধর্মীয় নেতা ও আচার্য্য সংঘের প্রতিষ্ঠাতা।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,উপজেলার শ্রীরামকাঠি বন্দরের দক্ষিণ পারে শ্রীরামকাঠি-পাচপাড়া আঞ্চলিক সড়কের পাশে এলজিইডি কর্তৃক নির্মিত এলএসডি ফুড গোডাউন ও গোডাউন আঙ্গিনার অধিগ্রহনকৃত নিজস্ব ভুমি অবৈধ ভাবে দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করে বসবাস করছে নারায়ণ চন্দ্র মিস্ত্রি ও তার পরিবার। সরকারি অর্থায়নে নির্মিত সম্পদ জনস্বার্থে ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। যার ফলে কোটি কোটি টাকার সরকারি সম্পদ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন মিয়া  সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করতে বারবার নোটিশ দিলেও কর্নপাত করছেন না অভিযুক্ত নারায়ন মিস্ত্রি। এক্ষেত্রে বিপাকে পরেছেন উপজেলা প্রশাসন।

সরেজমিনে গিয়ে গতকাল মঙ্গলবার (১১ জুন) দেখা যায়, শ্রীরামকাঠি বন্দরের দক্ষিণ পারে উপজেলা এলজিইডি কর্তৃক নির্মিত এলএসডি ফুড গোডাউন, এর গার্ড রুম, বাথরুম, ইয়ার্ড এবং পার্শ্ববর্তী সরকারি জায়গা দখল করে একটি টিনের ঘর নির্মান করে স্বপরিবার নিয়ে বসবাস করছেন নারায়ণ চন্দ্র মিস্ত্রি।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন মিয়া বলেন, এলজিইডির প্রতিষ্ঠালগ্নে খাদ্যের বিনিময়ে কর্মসূচি প্রকল্পের আওতায় গ্রামীণ সড়ক উন্নয়ন, ব্রিজ-কালভার্ট ও গ্রোথ সেন্টার নির্মাণ ও উন্নয়ন কাজ করা হয়েছিল। এজন্য সরকারি ভাবে বরাদ্দকৃত গম/চাল সংরক্ষণ ও বিতরণের জন্য প্রকল্প চলমান উপজেলা সমূহে এলজিইডি ফুডগোডাউন নির্মাণ করেন।এরই ধারাবাহিকতায়  আশির দশকের দিকে উপজেলার শ্রীরামকাঠি বন্দরের দক্ষিণ পারে একটি এলজিইডি কর্তৃক ফুড গোডাউন নির্মাণ করা হয়েছিল। বর্তমানে এই কর্মসূচির পরিবর্তে দরপত্র প্রক্রিয়ায় সরকারি অর্থ বরাদ্দের মাধ্যমে উন্নয়ন মূলক কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে বিধায় এই গোডাউনটি পরিত্যক্ত ছিল। বিষয়টি সরকারের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সুনজরে আসলে উহার যথোপযুক্ত সৎব্যবহারের নিমিত্তে বিএডিসি কর্তৃপক্ষের নিকট লিজ হিসেবে হস্তান্তর করেন। তখন থেকে বিএডিসি কর্তৃপক্ষ জনগণের সেবা প্রদানের জন্য তাদের সংগ্রহীত উন্নতমানের বীজ উপকরণ ও ঔষধপত্র এই গোডাউনে গুদামজাত ও রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় পর্যায়ে সমঝোতা স্মারক চুক্তি ও নির্দেশনা রয়েছে।

মোঃ জাকির হোসেন মিয়া বলেন, অত্যান্ত পরিতাপের বিষয় এই  স্থাপনার চতুর্দিকে বাউন্ডারি স্থাপনা ও সীমানা পিলার থাকা সত্ত্বেও নারায়ন মিস্ত্রি নামক একজন ভূমিদস্যু স্থানীয় আরও কতিপয় ভূমিদস্যুদের যোগসাজশে এই সরকারি স্থাপনা ও এর জায়গা জমি অবৈধ ভাবে দখল করে বসবাস করছেন এবং সরকারি কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করছেন। ইতিপূর্বে তাহাকে এই স্থাপনাস্থল থেকে একবার উচ্ছেদ করা হলেও তিনি পুনরায় অবকাঠামোটি দখল করেছেন। এমতাবস্থায় সরকারি স্বার্থ ও  জনগনের কাঙ্ক্ষিত সেবা পূনপ্রতিষ্ঠর লক্ষে উপজেলা প্রকৌশলী এলজিইডি নাজিরপুরের পক্ষ থেকে ভূমিদস্যু নারায়ণ মিস্ত্রিকে সরকারি স্থাপনা থেকে উচ্ছেদ নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। সেচ্ছায় সরকারি স্থাপনা ও জায়গা ছেড়ে না দিলে পরবর্তীতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে পরামর্শ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে নারায়ণ চন্দ্র মিস্ত্রি বলেন, আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ সত্য নয়, আমি একজন ধর্মীয় নেতা এবং আচার্য্য সংঘের প্রতিষ্ঠাতা।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরূপ রতন সিংহ জানান, দুই পক্ষই এ বিষয়ে আমাকে অবগত করেছে। সঠিক তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



বাজেট : দাম বাড়তে পারে যেসব পণ্যের

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন ধরনের পণ্যে শুল্ক ও কর হ্রাস-বৃদ্ধির প্রস্তাবনা আসতে পারে।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিকেলে জাতীয় সংসদে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫৩তম বাজেটের মূল স্লোগান হতে যাচ্ছে সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অঙ্গীকার।

রাজস্ব আহরণ ত্বরান্বিত করতে এবং দেশীয় শিল্প সুরক্ষার কথা বিবেচনায় নিয়ে শুল্ক-কর বৃদ্ধির প্রস্তাব থাকতে পারে বাজেটে। যার প্রভাবে অনেক পণ্যের দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

যেসব পণ্যের দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে

সিগারেট: প্রতিবারের মতো আগামী বাজেটেও সিগারেট উৎপাদন পর্যায়ে সম্পূরক শুল্ক ও মূল্য স্তর বাড়ানো হচ্ছে। তাই সব ধরনের সিগারেটের দাম বাড়বে।

মোবাইল ফোন সিমকার্ড: মোবাইল অপারেটরদের সিমকার্ড বিক্রির ওপর কর ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা হতে পারে। ফলে বাড়তি দামে সিমকার্ড কেনা লাগতে পারে ক্রেতাদের।

মোবাইলে কথা হবে বাড়তি খরচে: রাজস্ব আদায়ের আওতা বৃদ্ধি করলে মোবাইলে কথা বলতে আরো বাড়তি অর্থ গুনতে হবে ভোক্তাকে। বর্তমানে একজন ভোক্তা মোবাইলে ১০০ টাকা রিচার্জ করলে ৭৩ টাকার কথা বলতে পারেন। বাকি ২৭ টাকা ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক হিসেবে কেটে নেয় মোবাইল অপারেটরগুলো। প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল সেবার ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হলে ভোক্তা ৬৯.৩৫ টাকার কথা বলতে পারবেন।

গাড়ি: বর্তমানে সংসদ সদস্যরা শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়ি আমদানি করতে পারেন। বৈষম্য হ্রাসে বাজেটে এই সুবিধা বাতিল করে প্রস্তাবিত বাজেটে গাড়ি আমদানি করতে হলে সংসদ সদস্যদের ২৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের প্রস্তাবনা আসতে যাচ্ছে। অন্যদিকে বিলাসবহুল গাড়িতে শুল্ক ফাঁকি রোধে হাইব্রিড ও নন হাইব্রিড টাইপের গাড়ি ছাড় করতে কিছু সুনির্দিষ্ট শর্ত যোগ করা হচ্ছে প্রস্তাবিত বাজেটে। ফলে বিলাসবহুল গাড়ির দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

কোমল পানীয় ও এনার্জি ড্রিংকস: কোমল পানীয়, কার্বোনেটেড বেভারেজ, এনার্জি ড্রিংকস, আমসত্ত্বের ওপর ভ্যাট পাঁচ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হতে পারে। এ ছাড়া কার্বোনেটেড বেভারেজের ওপর ন্যূনতম কর আরও দুই শতাংশ বাড়িয়ে পাঁচ শতাংশ হতে পারে। ফলে বেশি দামে কিনতে হবে এসব পণ্য।

কাজুবাদাম: দেশে কাজুবাদাম চাষকে সুরক্ষা দেওয়ার অংশ হিসাবে খোসা ছাড়ানো কাজুবাদাম আমদানিতে শুল্ক পাঁচ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হচ্ছে। এতে কাজুবাদামের দাম বাড়তে পারে।

এসি: গরমে স্বস্তি পেতে অনেকে এয়ারকন্ডিশন বা এসি কিনছেন। আগামী বাজেটে এসিকে বিলাসী পণ্য বিবেচনা করে দেশে এসি উৎপাদনে ব্যবহৃত কম্প্রেসার ও সব ধরনের উপকরণের শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে। তাই এসির দাম বাড়তে পারে।

ফ্রিজ উৎপাদনে ব্যয় বাড়বে: বেশ কয়েক বছর ধরে দেশের ইলেকট্রনিক্স পণ্য খাতকে সরকার ভ্যাট অব্যাহতি দিয়ে আসছে। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত ফ্রিজ উৎপাদনে ভ্যাট অব্যাহতি রয়েছে। যা আর বৃদ্ধি করা হবে না বলে জানা গেছে। ফলে নতুন অর্থবছরে পাঁচ শতাংশ ভ্যাটের হার বৃদ্ধি করে ১০ শতাংশ করা হতে পারে।

পানির ফিল্টার: বাসাবাড়িতে ব্যবহৃত পানির ফিল্টার আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে। দেশে উৎপাদন হওয়ায় পানির ফিল্টার আমদানিতে শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হচ্ছে। তাই গৃহস্থালিতে ব্যবহৃত পানির ফিল্টারের দাম বাড়তে পারে।

এলইডি বাল্ব: বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়ে অনেকে এলইডি বাল্ব ব্যবহার করেন। নিকট-ভবিষ্যতে এলইডি বাল্বের দাম বাড়তে পারে। কারণ এলইডি বাল্ব এবং এনার্জি সেভিং বাল্ব উৎপাদনের উপকরণ আমদানিতে শুল্ক ১০ শতাংশ বাড়ানো হচ্ছে।

সিএনজি-এলপিজিতে কনভার্সন খরচ: জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যক্তিগত সিএনজি-এলপিজিতে কনভার্সন বেড়ে যাওয়ায় রাজস্ব আদায় বাড়াতে মনোযোগ দিয়েছে এনবিআর। গাড়ি সিএনজি-এলপিজিতে কনভার্সনে ব্যবহৃত কীট, সিলিন্ডার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি এবং যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক তিন শতাংশ থেকে বাড়িয়ে পাঁচ শতাংশ করা হচ্ছে। এ কারণে গাড়ি কনভার্সন খরচ বাড়তে পারে।

জেনারেটর: লোডশেডিং মোকাবিলায় বাসাবাড়ি বা শিল্পে জেনারেটরের ব্যবহার বাড়ছে। সেখানেও নজর দিয়েছে এনবিআর। জেনারেটর সংযোজন ও উৎপাদনে ব্যবহৃত উপকরণ বা যন্ত্রাংশ আমদানিতে এক শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে। তাই দেশের বাজারে জেনারেটরের দাম বাড়তে পারে।

নিরাপত্তা সেবা: রাজধানী ঢাকাসহ বড় বড় শহরে বাসাবাড়ি, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থানে নিরাপত্তাসেবা প্রায় অপরিহার্য। এ ধরনের নিরাপত্তাসেবায় ১০ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বিদ্যমান। প্রস্তাবিত বাজেটে তা বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

হাটবাজারের ইজারা: কর ব্যতীত প্রাপ্তি (নন-ট্যাক্স রেভিনিউ) বাড়াতে আগামী বাজেটে জেলা, উপজেলা, এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ের হাটবাজারের ইজারামূল্য কিছুটা বাড়বে। সেই সঙ্গে বাড়বে জমির নামজারির মাশুলও (ফি)।

হাসপাতালের সরঞ্জাম আমদানিতে ব্যয় বাড়বে: কিছু শর্ত প্রতিপালন সাপেক্ষে রেফারেল বা বিশেষায়িত হাসপাতালের শুল্কছাড় সুবিধায় এক শতাংশ শুল্কে মেডিকেল যন্ত্র ও সরঞ্জাম আমদানির সুযোগ রয়েছে। আগামী বাজেটে ২০০টিরও বেশি মেডিকেল যন্ত্র ও সরঞ্জাম আমদানির ক্ষেত্রে তা বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হতে পারে, যা গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা ব্যয়কে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।


আরও খবর



বিজেপিকে টপকে পশ্চিমবঙ্গে এগিয়ে মমতার তৃণমূল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে। এতে বেশিরভাগ আসনে বিজেপি এগিয়ে থাকলেও পশ্চিমবঙ্গে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের তথ্যানুসারে, পশ্চিমবঙ্গের ৪২ আসনের ২৬টি আসনে এগিয়ে আছে তৃণমূল। আর ১১টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। কংগ্রেস দুটি আসনে এগিয়ে থাকলেও এখনও কোনও আসনে আশা দেখছে না সিপিএম।

পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনে এবার কোন দল জয়ী হবে সেদিকে তাকিয়ে আছে পুরো দেশ। ওই রাজ্যের প্রায় সবকটি বুথফেরত সমীক্ষাতেও বিজেপি এগিয়ে ছিল। তবে আজ ভোট গণনায় সে সমীক্ষা পাল্টে যেতে দেখা যাচ্ছে।

মঙ্গলবার (৪ জুন) সকাল ৮টায় ভারতের ৫৪২টি কেন্দ্রে ভোটগণনা শুরু হয়েছে। সুরাট কেন্দ্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছেন বিজেপি প্রার্থী। ফলে গণনা শুরুর আগেই এক আসনে এগিয়ে গেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ।

এদিকে, কেরালার ওয়েনাড় এবং উত্তর প্রদেশের রায়বরেলি- দুটি আসনেই এগিয়ে আছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। অন্যদিকে, বারানসীতে এগিয়ে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

প্রাথমিক তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত ভোট গণনায় এগিয়ে আছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির তথ্যানুসারে (এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) ৫৪৩ আসনের মধ্যে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট ২৯৯ আসনে এগিয়ে আছে, আর ইন্ডিয়া জোট ২১৩ আসনে।


আরও খবর