আজঃ রবিবার ৩০ জুন ২০২৪
শিরোনাম

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর জন্য আম, ইলিশ ও মিষ্টি উপহার পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ড. মানিক সাহার জন্য আম, ইলিশ ও মিষ্টি উপহার পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে এসব উপহার পাঠানো হয়।

উপহার হিসেবে ২০টি কার্টনে ৪০০ কেজি হাঁড়িভাঙা জাতের আম, ৫০ কেজি ইলিশ মাছ ও ৫০ কেজি মিষ্টি পাঠানো হয়। সীমান্তের শূন্যরেখায় উপহারসামগ্রীগুলো গ্রহণ করেন ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন অফিসের প্রথম সচিব রেজাউল হক চৌধুরী ও আল আমিন।

উপহার হস্তান্তরের সময় সীমান্তের শূন্যরেখায় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম, রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম তালুকদার, স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান বাপ্পি, ইমিগ্রেশন ইনচার্জ মো. খাইরুল আলম, ৬০ বিজিবি আইসিপি হাবিলদার মো. রহুল আমিন ও আগরতলা কাস্টমস সুপারিন্টেন্ডেন্ট দিব্যেন্দু ভৌমিক।

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন অফিসের প্রথম সচিব রেজাউল হক বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর জন্য আম, ইলিশ ও মিষ্টি পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার মধ্যে যে সম্পর্ক, সেটি ১৯৭১ সালের আগে থেকেই। এই উপহার পাঠানোর মাধ্যমে সেই সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। প্রধানমন্ত্রীর উপহার সামগ্রীগুলো আমরা ত্রিপুরা মুখ্যমন্ত্রীর হাতে তুলে দেব।


আরও খবর



লালমনিরহাটে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা ঢলে লালমনিরহাটে তিস্তার পানি আরও বেড়েছে। যা এখন বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীর পানি প্রবল স্রোতে প্রবাহিত হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে দুই পাড়ের মানুষ।

এর আগে গতকাল বুধবার সকাল ৬টায় তিস্তা ব্যারাজের পয়েন্টে পানির প্রবাহ ছিল ৫১ দশমিক ৯৫ সেন্টিমিটার। যা ছিল বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার নিচে। এদিকে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তার অববাহিকার চরাঞ্চলগুলোর ঘরবাড়ি ও ফসলি জমিতে পানি উঠতে শুরু করেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, বৃহস্পতিবার ভোর থেকে তিস্তা নদীর পানি ডালিয়া ব্যারেজ পয়েন্টে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও কাউনিয়া পয়েন্টে যে কোনো সময় বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, তিস্তার পানি সন্ধ্যা পর্যন্ত আরও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়ে এরপর কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

পানি বাড়ায় তিস্তা অববাহিকার নদী তীরবর্তী ও চরাঞ্চলে বসবাসরত মানুষজন বন্যা ও নদীভাঙন আতঙ্কে পড়েছেন। বিশেষ করে সদর উপজেলার রাজপুর, খুনিয়াগাছ ইউনিয়ন এবং আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী, ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়নগুলো বসতবাড়ি ও ফসলি জমি বন্যার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বরাত দিয়ে লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শুনীল কুমার বলেন, আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় দেশের উত্তরাঞ্চলের দুধকুমার, তিস্তা ও ধরলা নদীসমূহের পানি সমতল সময় বিশেষে দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং কতিপয় স্থানে বিপৎসীমা অতিক্রম করে নদী সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদী বন্যা পরিস্থিতির দেখা দিতে পারে।


আরও খবর



২০০৯ সালের পর সর্বোচ্চ আসনে এগিয়ে কংগ্রেস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

এবারের লোকসভা নির্বাচনে ভারতীয় কংগ্রেস ১০০টি আসন জিততে চলেছে। ২০০৯ সালের পরে এবারই দলটি এত বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে। তাই বিষয়টিকে কংগ্রেসের উত্থান হিসেবে দাবি করছেন অনেকে।

আবার কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট এগিয়ে রয়েছে ২৩০টি আসনে। জয় নিশ্চিত হয়েছে আরও একটি আসনে। এর মধ্যে কংগ্রেস এগিয়ে ৯৯ আসনে, জয়ী হওয়া আসনটিও তাদের। এছাড়া, সমাজবাদী পার্টি ৩৫, তৃণমূল কংগ্রেস ২৯, ডিএমকে ২২, আম আদমি পার্টি তিনটি আসনে এগিয়ে রয়েছে।

অন্যদিকে, বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট এগিয়ে রয়েছে ২৯০টি আসনে। এগুলো মধ্যে মোদীর দল এককভাবে ২৩৮টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৫২টি ও ২০১৪ সালে মাত্র ৪৪টি আসনে জয়লাভ করেছিল কংগ্রেস উপমহাদেশের প্রাচীন দলটি। অথচ ২০০৯ সালে দলটি ইউনাইটেড প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্সের নেতৃত্বে ২০৬টি আসনে জিতেছিল।

২০১৪ সালে যা ঘটেছিল: ২০১৪ সালে রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস নরেন্দ্র মোদীর বিজেপির মুখোমুখি হয়েছিল। ওই নির্বাচনে বিশাল পরাজয়ের মুখে পড়ে দলটি। সেবার তারা ১৬২টি আসন হারায় ও প্রায় ৯ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট হারায়। সেই সময় মোদির হাত ধরে হিন্দুত্ববাদের উত্থান ঘটে।

গুজরাট, রাজস্থান বিহার, ঝাড়খণ্ড ও মধ্যপ্রদেশে ব্যাপক ব্যবধানে জয়লাভ করে বিজেপি। ১০ বছর আগে ওই ভোটে দেশের ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট ৩৩৬টিতে জয় পায়। আর এককভাবে বিজেপি পেয়েছিল ২৮২টি আসন।

এনডিএ জোট উত্তর প্রদেশে ৭৩টি, মহারাষ্ট্রে ৪১টি, বিহারে ৩১টি ও মধ্যপ্রদেশে ২৭টি আসন পায়। তাছাড়া গুজরাটের ২৬টি, রাজস্থানের ২৫টি, দিল্লির সাতটি, হিমাচল প্রদেশের চারটি ও উত্তরাখন্ডের পাঁচটি আসনে জেতে। সেই সঙ্গে ঝাড়খণ্ডের ১৪টির মধ্যে ১২টি, ছত্তিশগড়ের ১১টির মধ্যে ১০টি ও হরিয়ানার ১০টি আসনের মধ্যে সাতটিতে জয় লাভ করেছিল। সেবার কংগ্রেস উত্তর প্রদেশের মাত্র দুটি আসন আমেঠি ও রায়বরেলিতে জিতেছিল।

২০১৯ সালে কংগ্রেসের অবস্থা: ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে আরও বেশি আসনে জয় পায়। সেবার মোদীর দল এককভাবে ৩০৩টি ও জোটবদ্ধভাবে ৩৫৩টি আসনে জয় লাভ করে। ওই বছর দলটি উত্তর প্রদেশে ৭৪টি, বিহারে ৩৯টি ও মধ্যপ্রদেশে ২৮টি আসন পেয়েছিল। সেই সঙ্গে গুজরাট, রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ ও দিল্লিতেও জয়লাভ করে। এসব রাজ্য থেকে বিজেপি ৭৭টি আসন পায়। অন্যদিকে, ছত্তিশগড়ের ৯টি ও ঝাড়খণ্ডের ১১টিসহ এই অঞ্চল থেকে ২৩৮টি আসনে জয়লাভ করে বিজেপি।

সেবারের নির্বাচনে কংগ্রেস রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেয়। রাহুল গান্ধী আমেঠি আসনে বিজেপির স্মৃতি ইরানির কাছে বাজাভাবে পরাজিত হন। ওই পরাজয়ের পরেই কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন রাহুল।


আরও খবর



নীতিশ-নাইডুর সঙ্গে যোগাযোগ করছে কংগ্রেস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সদ্যই শেষ হওয়া লোকসভার নির্বাচনে এবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। দেশটির নির্বাচন কমিশনে প্রকাশিত অনানুষ্ঠানিক ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, মোদির বিজেপি এবার এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবে না। ফলে সরকার গঠনে তাকে জোট গড়তে হবে।

আর বিজেপির এই জোট গঠনের প্রয়োজনীয়তার কারণে ভারতের রাজনীতিতে হঠাৎ করে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন মোদির জোটের বিহারভিত্তিক জনতা দল-ইউনাইটেডের (জেডি-ইউ) প্রধান নেতা নীতীশ কুমার। একই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন মোদির জোটের আরেক দল তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু।

সবাইকে অবাক করে দিয়ে বিহারে ১৫টি আসনে জয় পেতে যাচ্ছে নীতিশের দল। সরকার গঠনের জন্য এখন নীতিশকে প্রয়োজন হবে মোদির। আর এ বিষয়টি মাথায় রেখে নীতিশ এবং চন্দ্রবাবু নাইডুর সঙ্গে যোগাযোগ করেছে মোদির সবচেয়ে বড় বিরোধী দল কংগ্রেস।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, কংগ্রেসের প্রধান নিজে তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। মূলত তাদের সঙ্গে যোগ দিতে এই দুজনকে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

তবে একটি সূত্র সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছে তাদের আপাতত অবস্থান পরিবর্তনের কোনো সম্ভাবনা নেই। ফলে মোদির সরকার গঠন নিয়ে এ মুহূর্তে কোনো শঙ্কা নেই বলে ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ৩৩৪টি আসনের ফল প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।

বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা পর্যন্ত ঘোষিত ৩৩৪টি আসনের মধ্যে দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতাসীন দল বিজেপি পেয়েছে ১৬৩টি আসন। তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল রাহুল গান্ধীর ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস পেয়েছে ৬৬টি আসন। তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৪টি আসন পেয়েছে সমাজবাদী দল। আর বাকি আসনগুলো পেয়েছে অন্যান্য দলগুলো।

ভারতে কোনো দল যদি এককভাবে সরকার গঠন করতে চায় তাহলে তাদের ৫৪৩টি আসনের মধ্যে ২৭২টি আসনে জয় পেতে হবে। তবে মোদির বিজেপি এককভাবে এই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ফলে তাদের এখন সরকার গঠন করতে হবে এনডিএ জোটে থাকা অন্যান্য দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে। গত নির্বাচনেও বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট সরকার গঠন করেছিল। কিন্তু সেবার বিজেপি একাই ৩০২টি আসন পেয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল। ফলে তারা চাইলে জোট ছাড়াই সরকার গঠন করতে পারত। কিন্তু এবার তাদের আর সেই সুযোগ নেই।


আরও খবর



দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের ৫ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। রোববার (১৬ জুন) সকালে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া দুপুর ১টা পর্যন্ত সময়ের আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর নৌ সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

এ ছাড়া রোববার (১৬ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

এই সময়ে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজ করতে পারে।


আরও খবর



স্থানান্তর হচ্ছে শাহবাগ থানা

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকা থেকে শাহবাগ থানাকে সরিয়ে নিয়ে শেরাটন হোটেলের বিপরীতে স্থানান্তর করা হবে। এ সিদ্ধান্তের ফলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে আর বাধা রইল না।

সোমবার (৩ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়) (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এলাকার অভ্যন্তর থেকে শাহবাগ থানা স্থানান্তরের বিষয়টি মন্ত্রিসভার নির্দেশনার জন্য বৈঠকে উপস্থাপন করা হলে মন্ত্রিসভা এ সিদ্ধান্ত দেয়।

নিউজ ট্যাগ: শাহবাগ থানা

আরও খবর