আজঃ সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

আজ থেকে নতুন সূচিতে চলছে মেট্রোরেল

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদুল আজহার ছুটি শেষে আজ বুধবার থেকে আবার খুলছে দেশের সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। এদিন থেকে নতুন সময়সূচিতে অর্থাৎ ৮ ঘণ্টা অফিস করবেন সব প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীরা। পরিবর্তিত সূচি অনুযায়ী, অফিসের সময় আবার সকাল নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত হবে। এর সঙ্গে মিল রেখে মেট্রেরেলের সূচিতেও আনা হয়েছে পরিবর্তন। পরিবর্তন হয়েছে মেট্রোরেলের পিক ও অফ পিক আওয়ারের সময়।

সম্প্রতি বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক জানিয়েছেন, ৬ জুন সরকার থেকে অফিসের সময়সূচি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত করা হয়েছে। এই সময়সূচি ঈদের পর ১৯ জুন থেকে কার্যকর হবে। সেজন্য মেট্রোরেলের পিক ও অফ পিক আওয়ারের সময়েও পরিবর্তন আনা হয়েছে।

নতুন সূচি অনুযায়ী, উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত সকাল ৭টা ১০ মিনিট থেকে সকাল ৭টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত আগের মতো স্পেশাল অফ পিক থাকবে। এই সময় হেডওয়ে হবে ১০ মিনিট। আর সকাল ৭টা ৩১ মিনিট থেকে সকাল ১১টা ৩৬ মিনিট পর্যন্ত পিক আওয়ার। এই সময় হেডওয়ে হবে ৮ মিনিট।

সকাল ১১টা ৩৭ মিনিট থেকে দুপুর ২টা ২৪ মিনিট পর্যন্ত অফ পিক আওয়ার। এ সময় হেডওয়ে হবে ১২ মিনিট। আবার দুপুর ২টা ২৫ মিনিট থেকে রাত ৮টা ৩২ মিনিট পর্যন্ত পিক আওয়ার। এ সময় হেডওয়ে হবে ৮ মিনিট। রাত ৮টা ৩৩ মিনিট থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত স্পেশাল অফ পিক। এ সময় মেট্রোরেলের হেডওয়ে হবে ১০ মিনিট।

তিনি আরও জানান, মতিঝিল থেকে উত্তরা উত্তর পর্যন্ত সকাল ৭টা ৩০ মিনিট থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত স্পেশাল অফ পিক। এ সময় হেডওয়ে ১০ মিনিট। সকাল ৮ টা ১ মিনিট থেকে বেলা ১২টা ৮ পর্যন্ত পিক আওয়ার। এ সময় হেডওয়ে হবে ৮ মিনিট। বেলা ১২টা ৯ মিনিট থেকে বিকেল ৩টা ৪ মিনিট পর্যন্ত স্পেশাল অফ পিক। এ সময় হেডওয়ে হবে ১২ মিনিট।


আরও খবর



কংগ্রেসকে আক্রমণ করে প্রথম পার্লামেন্ট অধিবেশন শুরু করলেন মোদি

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় মেয়াদের প্রথম পার্লামেন্ট অধিবেশ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৪ জুন) স্থানীয় সময় সকাল ১১ টা শুরু হয় অধিবেশন। চলবে আগামী ৩ জুলাই পর্যন্ত। প্রথম দিনই প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসকে আক্রমণ করে লোকসভা অধিবেশন শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ খবর জানিয়েছে।

অধিবেশন শুরুর আগের ভাষণে ইন্দিরা গান্ধীর আমলের কংগ্রেস সরকারকে আক্রমণ করেন মোদি। বলেন, ৫০ বছর আগে ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছিল। সেটা দেশের অন্ধকার অধ্যায়। গণতন্ত্রের উপর কালো দাগ। আর কখনও সেই আঁধার নেমে আসবে না এই দেশে।

বিরোধীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত বিরোধীরা আমাকে হতাশ করেছেন। তবে আশা করছি, পার্লামেন্টে তারা সুষ্ঠুভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন।

মোদির ভাষণের পর জাতীয় সংগীতের সঙ্গে লোকসভার প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। প্রোটেম স্পিকার মোদিকে লোকসভার নেতা ঘোষণা করেন। এসময় তৃতীয় বার নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব তিন গুণ বেড়ে গিয়েছে বলে জানান তিনি। সকলের মত নিয়ে সরকার পরিচালনা করবেন বলেও জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

সোমবার লোকসভার সংসদ সদস্য হিসেবে শপথগ্রহণ করেছেন মোদি। তার মন্ত্রিসভার সদস্যরাও শপথ নিয়েছেন। শপথগ্রহণ তত্ত্বাবধান করেছেন প্রোটেম স্পিকার ভর্তৃহরি মহতাব। সকালেই রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে প্রোটেম স্পিকার হিসাবে শপথ নিয়েছেন তিনি। লোকসভার স্পিকার নির্বাচন করা হবে ২৬ জুন। নতুন স্পিকার নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত, প্রোটেম স্পিকার হিসেবে লোকসভার প্রথম কয়েকটি অধিবেশনে সভাপতিত্ব করবেন মহতাব। লোকসভায় সংসদ সদস্যদের শপথগ্রহণ চলবে মঙ্গলবার পর্যন্ত।

প্রেসিডেন্ট দ্রৌপদী মুর্মু আগামী ২৭ জুন লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ সভায় ভাষণ দেবেন। ওইদিন তিনি আগামী ৫ বছরের জন্য নতুন সরকারের রোডম্যাপ রূপরেখা দিতে পারেন।


আরও খবর



কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জুন ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে নারী জাগরণের অগ্রদূত মহীয়সী নারী কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। জননী সাহসিকা হিসেবে খ্যাত এই কবি ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে জন্মগ্রহণ করেন।

সুফিয়া কামাল আজীবন মুক্তবুদ্ধির চর্চার পাশাপাশি সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদের বিপক্ষে সংগ্রাম করে গেছেন। সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। তিনি ১৯৯৯ সালের ২০ নভেম্বর ঢাকায় মারা যান।

কবির জন্মদিন উপলক্ষে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তাঁরা নারী জাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকীতে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কবি সুফিয়া কামালের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মহিলা পরিষদের পক্ষ থেকে আজ ২০ জুন সকাল সাড়ে ১০টায় সংগঠনের সুফিয়া কামাল ভবনে (১০ বি/১, সেগুনবাগিচা, ঢাকা) কবির প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। অনুষ্ঠানে মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ, সম্পাদকমণ্ডলী এবং কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এ উপলক্ষে এক বাণীতে বলেন, কবি সুফিয়া কামাল রচিত সাহিত্যকর্ম নতুন ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গভীর দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে।

তিনি বলেন, কবির জীবন ও আদর্শ এবং তাঁর কালোত্তীর্ণ সাহিত্যকর্ম নতুন প্রজন্মের প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।

সুফিয়া কামাল ছিলেন বাংলাদেশের নারী সমাজের এক অনুকরণীয় উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, তিনি নারী সমাজকে কুসংস্কার আর অবরোধের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে আমৃত্যু সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। দেশের সকল প্রগতিশীল আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। নারীদের সংগঠিত করে মানবতা, অসাম্প্রদায়িকতা, দেশাত্মবোধ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সমুন্নত রাখতে তিনি ছিলেন অগ্রদূত।

রাষ্ট্রপতি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নারী-পুরুষের সমতাপূর্ণ একটি মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠাই ছিল সুফিয়া কামালের জীবনব্যাপী সংগ্রামের প্রধান লক্ষ্য।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণীতে বলেন, কালজয়ী কবি বেগম সুফিয়া কামালের জীবন ও দর্শন এবং সাহিত্যকর্ম প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে পাঠকের হৃদয় আলোকিত করবে।

তিনি বলেন, নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার চিন্তাধারা ও প্রতিজ্ঞা কবি সুফিয়া কামালের জীবনে সঞ্চারিত হয় ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। তাঁর দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ছাত্রীনিবাসের নাম রোকেয়া হল রাখা হয়। তিনি ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার বেতারে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করলে এর প্রতিবাদে আন্দোলন গড়ে তোলেন। শিশু সংগঠন কচি-কাঁচার মেলার তিনি প্রতিষ্ঠাতা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালের অসহযোগ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক সংগ্রামসহ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তাঁকে জনগণের জননী সাহসিকা উপাধিতে অভিষিক্ত করেছে। তাঁর স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের জন্য বেগম সুফিয়া কামাল হল নির্মাণ করে।

বাংলার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে সুফিয়া কামালের ছিল আপোষহীন এবং দৃপ্ত পদচারণা। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর সুফিয়া কামাল পরিবারসহ কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে আসেন। ভাষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ নেন এবং এই আন্দোলনে নারীদের উদ্বুদ্ধ করেন। তিনি ১৯৫৬ সালে শিশু সংগঠন কচিকাঁচার মেলা প্রতিষ্ঠা করেন।

পাকিস্তান সরকার ১৯৬১ সালে রবীন্দ্র সংগীত নিষিদ্ধ করলে তার প্রতিবাদে সংগঠিত আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন এবং তিনি ছায়ানটের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার ধানমন্ডির বাসভবন থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা দেন।

স্বাধীন বাংলাদেশে নারী জাগরণ ও নারীদের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামেও তিনি উজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেন।

সাঁঝের মায়া, মন ও জীবন, শান্তি ও প্রার্থনা, উদাত্ত পৃথিবী ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ। এছাড়া সোভিয়েতের দিনগুলো এবং একাত্তরের ডায়েরি তার অন্যতম ভ্রমণ ও স্মৃতিগ্রন্থ।

সুফিয়া কামাল দেশ-বিদেশের ৫০টিরও বেশি পুরস্কার লাভ করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা দিবস পদক, বেগম রোকেয়া পদক, সোভিয়েত লেনিন পদক ও জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার।


আরও খবর



বিচ্ছেদ নিয়ে শাকিরার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কলম্বিয়ান পপ তারকা শাকিরা। কণ্ঠ দিয়ে বিশ্বব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তিনি। তবে ব্যক্তিজীবন নিয়ে বরাবরই ছিলেন আলোচনায়। সবশেষ স্প্যানিশ ফুটবল তারকা জেরার্ড পিকের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে গণমাধ্যমে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। সেই বিচ্ছেদ নিয়ে সম্প্রতি মার্কিন সাময়িকী রোলিং স্টোনের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। জানিয়েছেন সে সময় তার মানসিক অবস্থা কতটা ভয়ংকর ছিল।

সাক্ষাৎকারে শাকিরা বলেন, বিচ্ছেদ সবসময়ই কষ্টের। এর মধ্যে কোনও আনন্দ নেই। তবে অনেকেই বিষয়টি সাধারণ ভাবেই মোকাবিলা করতে পারে। কিন্তু আমি সেটি পারিনি। সে সময়টিতে আমাকে ভয়ংকর যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছিল। মনে হচ্ছিল কেউ আমার হৃদয় টুকরো টুকরো করে দিচ্ছে। হৃদয়ের যন্ত্রণা এতটাই ছিল, যে মনে হচ্ছিল আমার শরীরের কেউ সজোরে আঘাত করছে। এই হৃদয় ভাঙার বর্ণনা শুনতে সহজ হলেও, যে অনুভব করছে শুধু সেই বুঝতে পেড়েছে।

২০২২-এর জুন মাসে বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন শাকিরা ও পিকে। তাদের ১১ বছরের জীবনে মিলান ও সাশাক নামে দুটি পুত্রসন্তান রয়েছে। তাদের কারণেই পিকের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ নিয়েছেন বলেও জানায় এই শিল্পী।


আরও খবর



আজ ব্যাংকের সঙ্গে বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারও

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

প্রতিবছরের মতো ১ জুলাই ব্যাংক হলিডে। দিনটিতে ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাকবে। এ কারণে বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেনও। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ শাখা খোলা থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, আজ সোমবার ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন শাখা থেকে পাঠানো হিসাব একত্রিত করে অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়, যে কারণে এ দিনটিকে ব্যাংক হলিডে হিসেবে ধরা হয়। এদিন ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যান্য ব্যাংক গ্রাহকদের সঙ্গে কোনো ধরনের লেনদেন বা দাপ্তরিক কার্যক্রম করে না।

একইভাবে ৩১ ডিসেম্বরও ব্যাংক হলিডে হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। ওইদিন ব্যাংকগুলো পঞ্জিকা বছরের হিসাব শেষ করে বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুত করে, যে কারণে ওই দিনটিকেও ব্যাংক হলিডে হিসেবে ধরা হয়।


আরও খবর



ঈদুল আজহা: ট্রেনের ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শেষে এবার ফিরতি যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু করল বাংলাদেশ রেলওয়ে। সোমবার (১০ জুন) সকাল ৮টা থেকে রেলওয়ের ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। চলবে ১৪ জুন পর্যন্ত।

আজ বিক্রি হচ্ছে ২০ জুনের টিকিট, ২১ জুনের আসন বিক্রি হবে ১১ জুন; ২২ জুনের আসন বিক্রি হবে ১২ জুন; ২৩ জুনের আসন বিক্রি হবে ১৩ জুন এবং ২৪ জুনের আসন বিক্রি হবে ১৪ জুন। পশ্চিমাঞ্চলে চলাচল করার আন্তঃনগর ট্রেনের আসনের টিকিট সকাল ৮টা থেকে পাওয়া যাচ্ছে। আর পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের আসন বেলা ২টা থেকে বিক্রি করা হবে।

যেভাবে কাটবেন টিকিট

এবারও বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে সহজেই টিকিট কাটতে পারবেন যাত্রীরা। এজন্য রেলওয়ের ওয়েবসাইটে একবার রেজিস্ট্রেশন করলেই হবে। আর যারা আগেই রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তারা সরাসরি লগইন করেই টিকিট কাটতে পারবেন।

যাদের আগে থেকে রেজিস্ট্রেশন করা নেই তারা বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে উপরের দিকে রেজিস্ট্রেশন লেখা অংশে ক্লিক করতে হবে। পরে রেজিস্ট্রেশন নামে নতুন একটি পেজ আসবে। সেখানে প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত তথ্য নির্ভুলভাবে দিতে হবে। এরপর মোবাইল নম্বরে একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) চলে আসবে। সেটি সঠিকভাবে পূরণ করে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করলেই সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন হয়ে যাবে। পরে বাংলাদেশ রেলওয়ে নামে নতুন একটি পেজ আসবে। সেখানে ব্যবহারকারী স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগইন হয়ে যাবেন। এরপর টিকিট কাটতে পারবেন।

টিকিট কেনার জন্য প্রথমে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। কেউ স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগইন না হয়ে থাকলে ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করতে হবে। এরপর যে পেজ আসবে তাতে কাঙ্ক্ষিত ভ্রমণ তারিখ, যাত্রা শুরুর স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন শ্রেণি পূরণ করে ফাইন্ড টিকিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। পরের পেজে ট্রেনের নাম, সিট খালি আছে নাকি নেই এবং ট্রেন ছাড়ার সময় দেখাবে। সেখান থেকে ট্রেন অনুযায়ী ভিউ সিটস বাটনে ক্লিক করে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে পছন্দের আসন নির্বাচন করে কন্টিনিউ পারচেজে ক্লিক করতে হবে।

পেমেন্টের ক্ষেত্রে ভিসা, মাস্টার কার্ড কিংবা বিকাশে পেমেন্ট করলে একটি ই-টিকিট অটো ডাউনলোড হবে। পাশাপাশি যাত্রীর ই-মেইলেও টিকিটের একটি কপি চলে যাবে। পরে ই-মেইলের ইনবক্স থেকে টিকিট প্রিন্ট করে ফটো আইডিসহ ই-টিকিট প্রদত্ত টিকিট প্রিন্ট দিয়ে সংশ্লিষ্ট সোর্স স্টেশন থেকে যাত্রার আগে ছাপানো টিকিট সংগ্রহ করা যাবে। তবে টিকিট প্রিন্ট না করলেও সমস্যা নেই, মোবাইল থেকে দেখালেও হবে।


আরও খবর