আজঃ রবিবার ৩০ জুন ২০২৪
শিরোনাম

অভিযানের আগেই সরানো হয় সাদিক অ্যাগ্রোর গরু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছাগলকাণ্ডের জন্য আলোচিত মোহাম্মদপুর এলাকার সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম’–এ উচ্ছেদ অভিযান চালাবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কর্তৃপক্ষ। সংস্থাটি বলছে, সাদিক অ্যাগ্রো লিমিটেড অবৈধভাবে খাল ও সড়কের জায়গা দখল করে আছে।

এদিকে অভিযানের খবরে সাদিক অ্যাগ্রো থেকে আগেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে গরু। গত রাত থেকেই গরু সরিয়ে নেওয়া শুরু করেন খামারের মালিক। 

আজ সকাল ১০টার দিক থেকে সাদিক অ্যাগ্রোর সামনে গিয়ে দেখা গেছে, রাস্তায় এবং খালের জায়গায় থাকা বেশ কিছু স্থাপনা ইতিমধ্যেই সরিয়ে নিয়েছে তারা। এসব জায়গায় রাখা বেশ কিছু গরু-ছাগল সেখানে নেই। গত রাতেই এসব পশুকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

স্থানীয় বাসিন্দা রকিবুল ইসলাম জানান, অভিযান হবে এই খবর শোনার পর থেকেই সাদিক অ্যাগ্রোর বেশ কিছু গরু-ছাগল গত রাতে সরিয়ে নিতে দেখেছি।

এ ছাড়া রাস্তার ওপরে তাদের প্যান্ডেল করা ছিল, অস্থায়ী স্থাপনা ছিল, সেগুলো তারা সরিয়ে নিয়েছে।

স্থানীয় আরেক বাসিন্দা মাসুদ রানা জানান, এখানে যে একটা খাল ছিল; অবৈধ দখলের কারণে এটি আর দেখা যায় না। এটি অনেকটা ভরাট হয়ে গেছে। অভিযান চলবে এমন খবরে সাদিক অ্যাগ্রোসহ আশপাশের অস্থায়ী অন্যান্য স্থাপনাও নিজেরা কিছুটা সরিয়ে নেওয়ার কাজ করছে।

গত কোরবানির ঈদের আগ থেকে সাদিক অ্যাগ্রো কর্তৃপক্ষ রাস্তাসহ আশপাশে গরু বিক্রির প্যান্ডেলসহ অস্থায়ী স্থাপনা গড়ে তুলেছিল। সেগুলো তারা সরিয়ে নিচ্ছে।

গরু, স্থাপনা সরিয়ে নেওয়া বা দখলকৃত জায়গায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের উচ্ছেদ অভিযানের বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি সাদিক অ্যাগ্রোর কেউ।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, সাদিক অ্যাগ্রো খালের জায়গা দখল করে খামার গড়ে তুলেছে। এর আগে তাদের কয়েকবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



সর্বগ্রাসী ক্ষুধা থেকে বের হয়ে আসতে হবে : পরিকল্পনা সচিব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সর্বগ্রাসী ক্ষুধা থেকে আমাদের বের হয়ে শুদ্ধাচারী মনোভব পোষণ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিত কর্মকার। তিনি বলেন, গণমাধ্যম এখন সৎ মানুষ সেজে থাকা দুর্নীতিবাজদের বের করে আনছে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমাদের সর্বগ্রাসী মনোভব থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সম্মানের থেকে কেন আমরা বিচ্যুত হচ্ছি। শুধু নিজে সৎ থাকলে হবে না। আশপাশের সবাইকে সৎ রাখতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ২০২৪-২৫ স্বাক্ষর ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা সচিব সত্যজিত কর্মকার এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য এমদাদ উল্লাহ মিয়ান, কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য আব্দুল বাকী, আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য রেহানা

সত্যজিত কর্মকার বলেন, আমরা সর্বগ্রাসী হয়ে গেছি। আমাদের চাই চাই আরও লাগবে কেন? সরকার আমাদের কি দেয়নি, আমরা কেন নীতিবহির্ভূত কাজ করছি। এই দেশ তো আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে। সর্বগ্রাসী ক্ষুধা এমন পর্যায়ে গেছে প্রধানমন্ত্রী আমাদের শুদ্ধাচার পুরস্কার দিয়ে নিবৃত করছে। আমাদের সবাইকে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা থেকে বের হতে হবে।

তিনি বলেন, এখানে আজ অনেকেই অনুপস্থিত, যা খুবই দুঃখজনক এটা শুদ্ধাচারের পরিপন্থি। এটা সরকারের অন্যতম কর্মসূচি অথচ অনেকে নেই। আমার মনে হয় আয়োজকদের কারণে আজ অনেক চেয়ার ফাঁকা। আমাদের সময়ের প্রতি, দায়িত্বের প্রতি আরও যত্নবান হওয়া দরকার।

অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার বলেন, অনাচার দিয়ে কোনো সমাজ চলতে পারে না। শুদ্ধাচার এর বিপরীত শব্দ কি অনাচার। সামাজিক অনাচার দূর করে মানবসভ্যতা রচনা করাই কাজ। মানুষের কাজই হচ্ছে অনাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো।

তিনি বলেন, আমাদের বিভিন্ন বিলবোর্ডে জাতির পিতার কথা বলা আছে সেই অনুসারে আমাদের চলতে হবে। মানুষকে সম্মান জানাতে হবে। শুদ্ধ হওয়ার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। জীবনের প্রতি পদক্ষেপ শুদ্ধাচার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। শুদ্ধাচার অর্জন করবার জন্য জাতির পিতাকে অনুসরণ করে জীবন পরিচালনা করতে হবে।


আরও খবর



ঠাকুরগাঁওয়ে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্কুলের বরাদ্দের টাকা আত্মসাতে গুলসান আরা বেগম নামে এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ করেছে আব্দুর রশীদ নামে এক ব্যক্তি। গুলসান আরা বেগম ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নারগুন ইউনিয়নের বোচাপুকুর পোকাতি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত রয়েছে। আর আব্দুর রশীদ ওই এলাকার মৃত খাদেম আলীর ছেলে।

গত সোমবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে রুখব দুর্নীতি গড়ব দেশ, হবে সোনার বাংলাদেশ স্লোগানে আয়োজিত গণশুনানিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের সামনে ওই প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার ও টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উত্থাপিত হয়। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুর্নীতি দমন কমিশন দশ দিনের মধ্যে জেলা প্রশাসককে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলে।

গত রোববার (৯ জুন) দ্বিতীয় শুনানিতে তাদের উভয় পক্ষকে ডাকা হয় এবং সোমবার (১০) দুইজন উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার রবিউল আলম ও মুমিনুল ইসলাম সরেজমিনে তদন্তের জন্য ওই স্কুলে যান।

তবে তদন্তের বিষয়ে এই দুই কর্মকর্তা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

দুদকে দেওয়া সেই অভিযোগের সূত্রে জানা গেছে, বোচাপুকুর পোকাতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৪৫ সালে স্থাপিত হয়। বিদ্যালয়টির ২.৮৩ একর জমি রয়েছে। প্রধান শিক্ষিকা গুলসান আরা বেগমের স্বামীর বাড়ি পোকাতিতে হওয়ার সুবাদে তিনি এ বিদ্যালয়ে প্রায় ১৫ বছর ধরে কর্মরত আছেন।

প্রধান শিক্ষিকা বিদ্যালয়ের জমি নিজের ইচ্ছামতো চুক্তি দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করছে। এলাকার নিজস্ব লোকজন নিয়ে স্কুলের কমিটি করেন। ইতিপূর্বে জমি দাতাগণ ও ছাত্র অভিভাবকগণ অবৈধ স্কুল কমিটির অনুমোদন না দেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকের বরাবরে আবেদন করেন। তৎকালীন প্রধান শিক্ষক মতিয়র রহমান বিদ্যালয়ের জমিতে ৪২টি কাঁঠাল গাছ, ৪টি আম গাছ, ৩টি ডাব গাছ ও বিভিন্ন বনজ গাছ আছে বলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে লিখিত ভাবে জানান। কিন্তু বর্তমান প্রধান শিক্ষিকা বনবিভাগকে না জানিয়ে উক্ত গাছগুলোর মধ্যে কতগুলো গাছ বিক্রি করে দেয়। প্রতিনিয়তই প্রধান শিক্ষিকা সরকারি নিয়মনীতি অমান্য করে আসছে বলে অভিযোগে পাওয়া যায়।

অভিযোগকারী আব্দুর রশীদ বলেন, প্রধান শিক্ষিকা ১৫ বছর ধরে একই স্কুলে থাকার সুবাদে বিভিন্ন অনিয়ম করে আসছে। তিনি ব্যক্তির স্বার্থে স্কুলের জমি ও হাট লিজ দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করছেন। স্কুলের গাছ বিক্রি করেছে। তিনি তাঁর লোক দিয়ে রাতের অন্ধকারে কমিটি গঠন করেন। জমিদাতার কোনো নাম নেই। যারা জমি দান করেছে তাদের তিনি স্কুলে ঢুকতে দেয় না। প্রবেশ করলে বিভিন্ন হুমকি-ধামকি দেয় বলে জানান তিনি।

অভিযোগ প্রসঙ্গে প্রধান শিক্ষিকা গুলসান আরা বেগম বলেন, স্কুলের কোন জমি বা হাট লিজ দেওয়ার কোন প্রশ্নেই আসে না। আর সকলের সামনে প্রকাশ্যে কমিটি করা হয়েছে। আমার নামে যেসকল অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা-বানোয়াট।

তিনি আরো বলেন, আইন অমান্য করার কোন সুযোগ আমার নাই। যদি কোনো অন্যায় করে থাকি তাহলে অবশ্যই শিক্ষা অফিস আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।

আর স্কুল কমিটি সভাপতি ও নারগুন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সেরেকুল ইসলাম বলেন, গুলসান আরা বেগম চাকুরি আর বেশি দিন নেই। তাকে হয়রানি করার জন্যই আব্দুর রশীদ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করছেন। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুর্নীতি বা টাকা আত্মসাতের কোনো সুযোগ নেই। স্বচ্ছভাবেই কমিটি করা হয়েছে। প্রধান শিক্ষিকাকে মানসিকভাবেই দুর্বল করার জন্য তিনি মামলা ও অভিযোগ দিয়ে আসছেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সৈয়দ মো: মোকাদ্দেস ইবনে সালাম জানান, প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তা তদন্তের জন্য দুই সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত শেষ না হওয়া অবধি এ ব্যাপারে কোন কিছুই বলা যাবে।


আরও খবর



১৫ শতাংশ ট্যাক্স দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগামী অর্থবছরে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিচ্ছে সরকার। এর ফলে নাগরিকরা তাদের আয়ের উৎস সম্পর্কে কোনো প্রশ্নের সম্মুখীন না হয়েই তাদের অঘোষিত সম্পদকে বৈধ করার সুযোগ পাচ্ছেন।

প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী, দেশের প্রচলিত আইন যা-ই থাকুক না কেন, কোনো করদাতা ফ্ল্যাট, জমির পাশাপাশি নগদ অর্থসহ স্থাবর সম্পত্তির জন্য ১৫ শতাংশ কর দিলে কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের প্রশ্ন তুলতে পারবে না।

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, ডেটা ভেরিফিকেশন সিস্টেম চালু করায় বিভিন্ন কোম্পানির অপ্রদর্শিত আয় ও সম্পদের তথ্য প্রকাশ নিয়ে আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে। তাছাড়া রিটার্ন দাখিলের ক্ষেত্রে করদাতাদের অজ্ঞতাসহ অনিবার্য পরিস্থিতির কারণে অর্জিত সম্পদ প্রকাশে ত্রুটি থাকতে পারে।

মন্ত্রী বলেন, এ অবস্থায় করদাতাদের আয়কর রিটার্নের এই ভুল সংশোধনের সুযোগ করে দেয়া এবং অর্থনীতির মূল ধারায় অর্থের প্রবাহ বাড়ানোর লক্ষ্যে আয়কর আইনে কর প্রণোদনার ওপর একটি ধারা সংযোজনের প্রস্তাব করছি।


আরও খবর



মূল্যস্ফীতির ব্যাপারে আ. লীগ উদ্বিগ্ন: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মূল্যস্ফীতির ব্যাপারে আওয়ামী লীগ উদ্বিগ্ন। আমাদের বাজেট সেশন চলছে। এই বাজেট নিয়ে আলোচনা আছে, সমালোচনা আছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও বাজেট নিয়ে সমালোচনা হয়।

আজ শুক্রবার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

কাদের বলেন, গত কয়েকটি বছর ঈদ যাত্রা স্বস্তিকর হয়েছে। ফিরতি যাত্রা কয়েকটি দুর্ঘটনা হয়েছে। এবার আমরা আরও সর্তক হয়েছি। এবার চাপ আছে, যানজট নেই। সড়কে চাপ হবে। তবে রাস্তার জন্য যানজট হয়নি। কুরবানি ঈদের সময় পশুর হাট চাপ সৃষ্টি করে। পশুবাহী গাড়ি, পশুর হাট যততত্র বসিয়ে জনদুর্ভোগ করবেন না।

তিনি আরও বলেন, বৃষ্টি হলে দুর্ভোগ এড়ানো খুব কঠিন। গতবারও বৃষ্টি ছিল। গতকালও হঠাৎ বৃষ্টি হয়েছে। যে ফ্লাইটে সিঙ্গাপুর থেকে এসেছি ৩২ মিনিট নামতে পারে নাই।

এ সময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



প্রাক্তন স্বামীকে প্রশংসায় ভাসালেন অভিনেত্রী শোলাঙ্কি রায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ওপার বাংলার অভিনেত্রী শোলাঙ্কি রায়। অভিনয়ের মাধ্যমে ভক্ত-অনুরাগীদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। ব্যক্তি জীবনে ২০১৮ সালে বিয়ে করেছিলেন স্কুলজীবনের বন্ধু শাক্যকে। তবে ২০২৩ সালে এ দম্পতির আইনি বিচ্ছেদ হয়ে যায়।

কর্মসূত্রে নিউজিল্যান্ডে থাকেন শাক্য। বিয়ের পর বছরখানেক সেদেশেই সংসার করেছেন শোলাঙ্কি। কিন্তু অভিনয় ছেড়ে থাকতে পারেননি বেশি দিন। এই ভৌগোলিক দূরত্বই ঘর ভাঙার কারণ দুজনের। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন স্বামীকে প্রশংসায় ভাসালেন শোলাঙ্কি।

শোলাঙ্কি বলেন, আমার প্রাক্তন স্বামী দুর্দান্ত একজন মানুষ। আমাদের আজও যোগাযোগ আছে। কথা হয়। আমার মনে হয় ডিসট্যান্স আমাদের সম্পর্কে (ভাঙার ক্ষেত্রে) একটা বড় ভূমিকা পালন করেছে।

জানা যায়,  মুম্বাইয়ে একসঙ্গে থাকতেন এ তারকা জুটি। যদিও নিজেদের প্রেম নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করা হলে বারেবারে ভাল বন্ধু হিসেবেই পরিচয় দিয়েছেন সোহম-শোলাঙ্কি। অভিনেতা সোহমের সঙ্গে প্রেমের বিষয়ে শোলাঙ্কি জানান, তারা খুব ভালো বন্ধু। সময় হলে প্রেমের বিষয়ে কথা বলবেন।

এর আগে শাক্য সম্পর্কে এক সাক্ষাৎকারে শোলাঙ্কি বলেছিলেন, আমার প্রাক্তন স্বামীর মতো মানুষ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ও একজন অসাধারণ মানুষ। আর এটা আমি বলার জন্য বলছি না। এটা আমি মন থেকে বিশ্বাস করি। যখন দুটো মানুষ একসঙ্গে থাকবে ভাবে, তারা চায় সেটা সফল হোক।

এ অভিনেত্রী বলেন, অনেক সময় দুজন মানুষ খুব ভালো হলেও তারা ওই সময় একসঙ্গে থাকার জন্য ঠিক চয়েসটা নয়। সেটাই আমার ক্ষেত্রে মনে হয়েছে। একজন খারাপ মানুষের সঙ্গে না থাকাটা অনেক সহজ। ওই সময় জীবন থেকে চাহিদাগুলো অনেক আলাদা ছিল। ছোট ছিলাম খুব প্রেম ছিলাম মনে হয়েছিল একসঙ্গে থাকতে পারব।

নিউজ ট্যাগ: শোলাঙ্কি রায়

আরও খবর