আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

‘উপকূলীয় চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পে ৫৫ হাজার দরিদ্র পরিবার উপকৃত হয়েছে’

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৮ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

উপকূলীয় চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৫ হাজার দরিদ্র পরিবার উপকৃত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। রবিবার (১৮ জুন) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উপকূলীয় চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।

আরও পড়ুন: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের শিকার

এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী দরিদ্র মানুষের পুষ্টি ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন উপকূলীয় চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য ছিল। দরিদ্র পরিবারের পুষ্টি ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে এ প্রকল্প ভালোভাবে সফলতা দেখিয়েছে। নারীদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করা এ প্রকল্পের আরেকটি লক্ষ্য ছিল। নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে সফল করে তুলতে পারলে নারী-পুরুষে যে বৈষম্য সমাজ ব্যবস্থায় রয়েছে তা থেকে উত্তরণ হয়। এক্ষেত্রে প্রকল্পটি সফল নারী উদ্যোক্তা তৈরি করেছে। অপরদিকে মুরগি, হাঁস ও ভেড়ার ক্ষুদ্র খামার স্থাপনের মাধ্যমে এ প্রকল্প ডিম ও মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে। এসব বিবেচনায় প্রকল্পটির বাস্তবায়ন সিংহভাগ সফল হয়েছে। প্রকল্প চলাকালীন প্রশিক্ষিত উদ্যোক্তা তৈরির সূচনা হয়েছে, যারা প্রকল্প শেষেও প্রাণিসম্পদ খাতে ভূমিকা রাখতে পারবে।

আরও পড়ুন: ‘আমরা দুর্নীতি করতে আসিনি, মানুষের ভাগ্য গড়তে এসেছি’

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ নামক ব-দ্বীপের উপকূলীয় এলাকার বড় একটি অংশ জুড়ে উপকূলীয় চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ হয়েছে। উপকূলীয় ৮ জেলা কক্সবাজার, নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী ও পিরোজপুর জেলার ২০টি উপজেলার ১০৯ টি ইউনিয়নে এ প্রকল্পের কাজ হয়েছে। যারা সচ্ছল, সক্ষম, যাদের জীবনমান উন্নত, যাদের পুষ্টির অভাব নেই তাদের নিয়ে নয় বরং যাদের জীবনমান নিম্ন, যারা দরিদ্র, যারা পুষ্টিহীনতায় ভুগছে সে মানুষগুলোকে সামনে নিয়ে আসা সরকারের লক্ষ্য। কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন কাউকে পেছনে ফেলে রেখে উন্নয়ন সম্ভব নয়। এই আলোকে উপকূলীয় চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের মত ছোট ছোট প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার দরিদ্র মানুষের উপকার করছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার নাগরিকের মৌলিক চাহিদা পূরণে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করেছে।


উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এ সময় মন্ত্রী বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় প্রকল্পের কাজকে প্রাধান্য দিতে হবে। যাদের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে তাদের উন্নয়নকে প্রাধান্য দিতে হবে, নিজের উন্নয়নকে নয়। প্রকল্প বাস্তবায়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে, কাউকে অহেতুক হয়রানি করার প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে মন্ত্রী আরও উল্লেখ করেন, প্রকল্প সমাপ্ত হবার পর প্রকল্পের যাবতীয় সরঞ্জামাদি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে বুঝিয়ে দিতে হবে, যাতে পরবর্তীতে এসব সরঞ্জাম অন্য প্রকল্পে কাজে লাগানো যায়। এতে রাষ্ট্রের সাশ্রয় হবে। রাষ্ট্রের প্রতি প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ববান হতে হবে। একাধিক প্রকল্পে একই ধরণের সামগ্রী কেনাকাটায় সমমূল্য নির্ধারণ যাতে হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। প্রকল্পের কেনাকাটায় যথাযথ মূল্য নির্ধারণে সংশ্লিষ্টদের যত্ববান হতে হবে।

আরও পড়ুন: শ ম রেজাউল করিমের নির্দেশে কৌ‌রিখাড়া ভাঙ্গনরো‌ধের কাজ দ্রুত এগি‌য়ে চল‌ছে

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ মো. এমদাদুল হক তালুকদারের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ। সম্মানীয় অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ এবং এ টি এম মোস্তফা কামাল। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন। প্রকল্পের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক ডা. এস এম জিয়াউল হক রাহাত। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২৩ মেয়াদে ১৫৪ কোটি ৪২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা ব্যয়ে উপকূলীয় চরাঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে।


আরও খবর



এবার ঈদেও চমক নিয়ে আসছেন ড. মাহফুজুর রহমান

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

গত কয়েক বছর ধরে ঈদে ড. মাহফুজুর রহমানের গান মানেই শ্রোতাদের বাড়তি আগ্রহ। ইতিবাচক-নেতিবাচক, আলোচনা-সমালোচনার মধ্যদিয়ে তার গান বাড়তি আনন্দ যোগ করে ঈদে। প্রতি বছরের মতো এবারও একগুচ্ছ নতুন গান নিয়ে আসছেন তিনি। থাকছে বিশেষ একক সংগীতানুষ্ঠান। ১০টি গান নিয়ে সাজানো হয়েছে অনুষ্ঠানটি। বিষয়টি এটিএন বাংলা’র পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।

বলা হয়েছে, ইতিমধ্যেই নতুন গানের শুটিংয়ে শেষ। আর খুব শিগগিরই গানগুলোর সম্পর্কে সবাইকে জানানো হবে। এবারের অনুষ্ঠানে থাকছে একাধিক চমক।

এদিকে, বেসরকারি টেলিভিশন এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান বরাবরই তার একক গানের অনুষ্ঠানে নানা চমক রাখেন। গেল বছর তিনি গজল সম্রাট ও পাকিস্তানের গজল গায়ক মেহেদী হাসানের প্যায়ার ভারে দো শার্মিলে ন্যান’, রাফতা রাফতা’ গেয়ে শোনান।


আরও খবর



কোটি টাকার মাদক আইসসহ সংগীতশিল্পী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কোটি টাকা মূল্যের মারাত্মক ক্ষতিকর মাদক আইসসহ সংগীতশিল্পী এনামুল কবির রেবেল ও তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে রামপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে রামপুরা থানাধীন মালিবাগ চৌধুরীপাড়া মাটির মসজিদ এলাকা থেকে রেবেলকে এক সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে এক কেজি আইস উদ্ধার করা হয়; যার আনুমানিক বাজারমূল্য ১ কোটি টাকা।

মশিউর রহমান বলেন, শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে রামপুরা থানায় এ নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, গ্রেপ্তারকৃত রেবেল জনপ্রিয় ব্যান্ড শিল্পী পপগুরু আজম খানের দলের সদস্য ছিলেন বলে জানা গেছে।


আরও খবর



নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংকট নেই: কাদের

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংকট নেই। রাজনীতির বিরোধীতার জন্যই অনেকে নিরাপত্তাহীনতার কথা বলছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে সাধারণ মানুষের মাঝে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সারারাত ধরে ঈদের শপিং চলছে- শপিং করতে গিয়ে কোথাও কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেনি। তারপরও রাজনীতির বিরোধিতার জন্য কথা বলে নিরাপত্তাহীনতা নিয়ে। কারও নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়নি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির সব নেতা একে একে জেল থেকে বের হয়েছে। তারপরও বলে তাদের ৮০ ভাগ নেতাকর্মী নাকি নির্যাতনের শিকার। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল কে বলেছি, নির্যাতিত ৮০ ভাগ নেতাকর্মীর তালিকাটা প্রকাশ করেন। কেউ অপরাধ করলে, আগুন সন্ত্রাসের মামলা, মানুষ খুনের মামলার আসামি যারা জেলে রয়েছে তাদের জন্য বিএনপির এত মায়া কান্না কেন?

দ্রব্যমূল্য নিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, বাজারে তেলের দাম বাড়লেও বাংলাদেশে তেলের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। জিনিসপত্রের দামও কমে যাচ্ছে। আজকে বিএনপি নেতারা বড় বড় কথা বলে, গরিবের জন্য মায়া কান্না করে। তাদের আমলে জিয়াউর রহমানের সময়ে অভাবের তাড়নায় রংপুর কোর্টে গিয়ে পতিতাবৃত্তিতে নাম লিখিয়েছিল অনেক নারী। সে ইতিহাস কি ভুলে যান!

ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে বাংলাদেশে যারা ঢাকা সিটিতে, এত ভিক্ষুক কেন এমন প্রশ্ন করেন তাদের লজ্জা করে না তারা একজন গরিব মানুষকেও এই কষ্টের দিনে রোজার মাসে কোন প্রকার সাহায্য করেনি। ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেনি। বড়লোকদের নিয়ে বড় বড় হোটেলে ইফতার পার্টি করেছে। আর বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নির্দেশে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা সারাদেশে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করছে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ঈদের সময় ঢাকাসহ বড় বড় শহরে দান খয়রাতের আশায় কিছু গরিব মানুষ আসে। কিন্তু এ পর্যন্ত না খেয়ে মানুষ রাস্তায় পড়ে মরে আছে এমন কেউ নেই। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির উদ্ভট কথায় আওয়ামী লীগ কান দেবে না। বিপদে অসহায় মানুষের পাশে থাকা আওয়ামী লীগের রাজনীতি।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ। পরে সাধারণ মানুষের মাঝে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

নিউজ ট্যাগ: ওবায়দুল কাদের

আরও খবর
বিএনপির ৭৫ নেতাকে বহিষ্কার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু কখন জানালেন ঢাবি উপাচার্য

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নববর্ষ উদযাপনের ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান মঙ্গল শোভাযাত্রা। আগামীকাল সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে এ শোভাযাত্রা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড এ এস এম মাকসুদ কামাল।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) চারুকলা অনুষদে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

উপাচার্য বলেন, আমরা আগামীকাল বাংলা নববর্ষ উদযাপন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, বিগত বছরের তুলনায় এ বছরও ভালো কাটবে। এবারের উপজীব্য বিষয় হলো অন্ধকারকে কাটিয়ে আলোর দিকে ধাবিত হওয়া। প্রতিবারের মতো এবারও চারুকলা অনুষদ দিবসটি উদযাপন করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, আগামীকাল সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হবে। যাত্রাটি চারুকলা থেকে শুরু হয়ে ঢাকা ক্লাব ও শিশু পার্ক ঘুরে টিএসসিতে এসে শেষ হবে। এছাড়া বিকেল ৫টা পর্যন্ত চারুকলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলবে।

উপাচার্য বলেন, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে ঢাবি ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পর্যাপ্ত পরিমাণ সিসি ক্যামেরা ও আর্চওয়ে থাকবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো রকম ভুভুজেলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা যাবে না। এছাড়া ইভটিজিং প্রতিরোধ পুলিশ প্রশাসন ও প্রক্টোরিয়াল টিম প্রস্তুত থাকবে। এ শোভাযাত্রায় কোনো বাণিজ্যিক প্রচারণা করা যাবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে রাজু ভাস্কর্য সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেটি বন্ধ রাখা হবে। আগত দর্শনার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত পানি ও মোবাইল টয়লেটের সুবিধা রাখা হয়েছে।


আরও খবর



শনিবারও চলবে ক্লাস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্ধ অ্যাসেম্বলি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রমজান, ঈদুল ফিতর, নববর্ষের সঙ্গে তীব্র গরমে ঘোষিত ছুটি শেষে আগামী ২৮ এপ্রিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে। অর্থাৎ দাবদাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি আর বাড়াচ্ছে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এদিকে ঘাটতি পূরণ করতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রজ্ঞাপনে সই করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটির ধারাবাহিকতায় তাপপ্রবাহের কারণে গত ২০ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ঘোষিত ছুটি শেষ হওয়ার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

প্রজ্ঞাপণে ২৮ এপ্রিল রবিবার থেকে যথারীতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে এবং শ্রেণি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে। এ সময় তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।

শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং শিক্ষার্থীদের সূর্যের সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে। তাপপ্রবাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহের শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।


আরও খবর