আজঃ শুক্রবার ২৮ জুন ২০২৪
শিরোনাম

চবিতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা, অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা এ প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে বুধবার দিনব্যাপি কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন চবি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মোঃ সেকান্দর চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে ও আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সালামত উল্লাহ। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উক্ত ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. খালেদ মিসবাহুজ্জামান।

চবি বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ আকতার হোসেন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন উক্ত ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জসীমউদ্দিন। সেমিনারের উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সফিউল আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উক্ত ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী কিশোয়ার জাহান চৌধুরী।

প্রফেসর ড. মোঃ সেকান্দর চৌধুরী বলেন, পরিবেশের গুরুত্ব অনুধাবন করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছে। যা এতদ্অঞ্চল তথা দেশের পরিবেশ সুরক্ষায় অবদান রেখে চলেছে। পরিবেশ সুরক্ষার অন্যতম উপাদান হলো ভুমি, বৃক্ষ ও জীববৈচিত্র। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য ধরীত্রি সুন্দর ও সুরক্ষিত রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্ত রাখতে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষ রোপনের কোন বিকল্প নেই। তাই পরিবেশ সুরক্ষায় প্রচুর বৃক্ষ রোপনের পাশপাশি পরিবেশ বিধ্বংশী যে কোন কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে সকলকে সোচ্চার হতে হবে।

তিনি এই ধরীত্রি সুরক্ষায় সকলকে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহবান জানান।

ইনস্টিটিউটের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্যোগে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি এবং চবি ঝুলন্ত সেতুর কাছে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি উদ্বোধন করেন চবি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মোঃ সেকান্দর চৌধুরী

এসময় উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে, চবি বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাসিম হাসান, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট সালামত উল্লাহ সহ উক্ত ইনস্টিটিউটের সম্মানিত শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী, সাংবাদিকবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ভারতে বিষাক্ত মদ্যপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৫

প্রকাশিত:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২২ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে বিষাক্ত মদ্যপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৫ জনে দাঁড়িয়েছে। গত কয়েকদিনে বিষাক্ত মদপান করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৮ জন।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) তামিলনাড়ু রাজ্যের কাল্লাকুরিচি জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

তামিলনাড়ুর রাজধানী চেন্নাই থেকে কাল্লাকুরিচি জেলা প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে। মৃত ও অসুস্থদের বেশিরভাগই জেলার করুণাপুরম এলাকার বাসিন্দা।

জানা গেছে, বিষাক্ত চোলাই মদ আরাক বিক্রির অভিযোগে কে গোবিন্দরাজ ওরফে কান্নুকুট্টি নামে এক ব্যক্তিসহ সন্দেহভাজন চারজন অবৈধ মদ বিক্রেতা এবং আরো ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কান্নুকুট্টির কাছ থেকে ২০০ লিটার অবৈধ প্যাকেট আরাক নামের ওই বিষাক্ত মদ জব্দ করা হয়েছে। মাদ্রাজ হাইকোর্ট দায়িত্বরত কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আবেদনের শুনানি করতে চলেছে।

বিষাক্ত মদ খাওয়ার কারণে এই মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করে একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা এনডিটিভিকে বলেন, তারা ঠিক কী খেয়েছিল, তা আমরা তদন্ত করছি।

জানা গেছে, রাজ্য সরকার এ ঘটনার পর জেলা পুলিশ প্রধানকে বরখাস্ত করে তার জায়গায় নতুন আরেকজন কর্মকর্তাকে নিয়োগ দিয়েছে। জেলা কালেক্টরকেও বদলি করা হয়েছে। এর পাশাপাশি প্রহিবিশন এনফোর্সমেন্ট উইংয়ের ডেপুটি সুপার, তিনজন পরিদর্শক ও একাধিক সহ-পরিদর্শককে বরখাস্ত করা হয়েছে।

প্রতিবছর ভারতে বেআইনি ডিস্টিলারির তৈরি বিষাক্ত মদ পানে অনেক মানুষের মৃত্যু ঘটে। অবৈধ ব্যবসায়ীরা মদের শক্তি বাড়ানোর জন্য প্রায়ই মিথানল মেশায়। যা মূলত একটি অ্যান্টিফ্রিজ হিসেবে ব্যবহৃত হয় ও খুব বিষাক্ত। মিথানল অল্প পরিমাণেও গ্রহণ করলে অন্ধত্ব, যকৃতের ক্ষতি এবং মৃত্যুর কারণ হতে পারে।


আরও খবর



রাজধানীর ২০ হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা শুরু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুটি স্থায়ী হাটসহ ২০টি হাটে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরবানির পশু বেচাকেনা শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সকালে কোরবানির পশুতে পরিপূর্ণ দেখা গেছে হাটগুলো। ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারাও।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আজ ঢাকা উত্তর সিটি এলাকায় ৯টি হাট এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি এলাকায় সারুলিয়া স্থায়ী পশুর হাটসহ ১১টি হাট বসেছে। তবে এ বছর আদালতের নির্দেশনার কারণে আফতাবনগরে হাট বসেনি।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে হাটের মধ্যে রয়েছে: গাবতলীর স্থায়ী হাট, উত্তরা দিয়াবাড়ীর ১৬ ও ১৮ নম্বর সেক্টরের পাশের খালি জায়গা, ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের পাশের খালি জায়গা, মস্তুল চেকপোস্ট এলাকা, মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের ইস্টার্ন হাউজিংয়ের খালি জায়গা, ভাটারার সুতিভোলা খালের কাছের খোলা জায়গা, মোহাম্মদপুরের বছিলায় ৪০ ফুট সড়কের পাশের খালি জায়গা, ভাটুলিয়া সাহেব আলী মাদ্রাসা থেকে রানাভোলা স্লুইচগেট পর্যন্ত খালি জায়গা ও দক্ষিণখানের জামুন এলাকার খালি জায়গা।

ঢাকা দক্ষিণে হাটের মধ্যে রয়েছে: সারুলিয়ায় স্থায়ী হাট, খিলগাঁও রেলগেট মৈত্রী সংঘ ক্লাবসংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, হাজারীবাগের ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলজি কলেজ সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা, পোস্তগোলা শ্মশান ঘাট সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, বনশ্রীর মেরাদিয়া বাজার সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, লিটল ফ্রেন্ডস ক্লাব সংলগ্ন খালি জায়গা, কমলাপুর স্টেডিয়াম সংলগ্ন বিশ্বরোডের আশপাশের খালি জায়গা, দনিয়া কলেজ সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনাল সংলগ্ন উন্মুক্ত এলাকা, আমুলিয়া মডেল টাউনের আশপাশের খালি জায়গা, লালবাগে রহমতগঞ্জ ক্লাব সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা।


আরও খবর



স্থানান্তর হচ্ছে শাহবাগ থানা

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকা থেকে শাহবাগ থানাকে সরিয়ে নিয়ে শেরাটন হোটেলের বিপরীতে স্থানান্তর করা হবে। এ সিদ্ধান্তের ফলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে আর বাধা রইল না।

সোমবার (৩ জুন) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়) (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এলাকার অভ্যন্তর থেকে শাহবাগ থানা স্থানান্তরের বিষয়টি মন্ত্রিসভার নির্দেশনার জন্য বৈঠকে উপস্থাপন করা হলে মন্ত্রিসভা এ সিদ্ধান্ত দেয়।

নিউজ ট্যাগ: শাহবাগ থানা

আরও খবর



দক্ষিণ কোরিয়ায় ব্যাটারি কারখানায় আগুন, ২০ মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ জুন 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

দক্ষিণ কোরিয়ার একটি লিথিয়াম ব্যাটারি কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রায় ২০টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপ। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও অনেকে। সোমবার (২৪ জুন) দ্য পেনিনসুলার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি ব্যাটারি কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ২০ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে দমকল বাহিনী। বিশাল কারখানাটির দ্বিতীয় তলায় স্টোরেজে আনুমানিক ৩৫ হাজার ব্যাটারি সেল ছিল। এছাড়া অন্যান্য অঞ্চলে আরও ব্যাটারি সংরক্ষণ করা হয়েছিল।

কারখানা থেকে প্রায় ৭৫ জনকে নিরাপদে বের করে আনা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে এখনো অনেকেই নিখোঁজ রয়েছেন।

দমকল কর্মী কিম জিন-ইয়ং গণমাধ্যমকে জানান, কারখানাটির দ্বিতীয় তলা থেকে যখন লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি পরীক্ষা ও প্যাকেটজাত করা হয়, তখন শ্রমিকরা কারখানার দ্বিতীয় তলা থেকে সিরিজ বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। এরপর ঘটনাস্থলে প্রায় ২০টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

কিম বলেন, আরও বেশি বিস্ফোরণের আশঙ্কায় ভেতরে ঢুকতে অসুবিধা হচ্ছিল। যেহেতু এটি একটি লিথিয়াম ব্যাটারি প্রস্তুতকারক, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে স্প্রে করা পানি দিয়ে আগুন নেভানো যাবে না, তাই আমরা বর্তমানে শুকনো বালি ব্যবহার করছি।

তিনি আরও বলেন, একটি উদ্ধারকারী দল কারখানার ভেতরে গেছে এবং তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।

উল্লেখ্য, লিথিয়াম ব্যাটারি প্ল্যান্টটি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রাথমিক ব্যাটারি প্রস্তুতকারক অ্যারিসেলের মালিকানাধীন। এটি রাজধানী সিউলের দক্ষিণে হোয়াসিয়ং শহরে অবস্থিত। লিথিয়াম ব্যাটারি ল্যাপটপ থেকে বৈদ্যুতিক যানবাহন পর্যন্ত সবকিছুতে ব্যবহৃত হয় । তবে এটি অত্যন্ত বিস্ফোরক হতে পারে। কারণ লিথিয়াম ব্যাটারি গরম এবং দ্রুত জ্বলে ওঠে এবং প্রচলিত অগ্নি নির্বাপক পদ্ধতির সাথে এটিকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।


আরও খবর



চার বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আভাস, ভূমিধসের শঙ্কা

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশের চারটি বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে দুই বিভাগে ভারী বৃষ্টির কারণে ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে বলেও জানানো হয়েছে। বুধবার (১৯ জুন) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে আজ (১৯ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় ভারী (৪৪-৮৮ মিলিমিটার/২৪ ঘণ্টা) থেকে অতি ভারী (৯৮৯ মিলিমিটার/২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।

ভারী বর্ষণজনিত কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের সম্ভাবনা রয়েছে।

অন্যদিকে, দুপুরের মধ্যে দেশের আটটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বুধবার (১৯ জুন) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়, রংপুর, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, বরিশাল, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


আরও খবর